সচিবালয়ে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ নতুন করে ৮ সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হয়।
কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এবং সদস্যসচিব করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে। এছাড়া কমিটিতে রয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক শেখ বাহারুল আলম, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. তানভীর মনজুর, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রাসেল, এবং দুই সহযোগী অধ্যাপক মো. ইয়াছির আরাফাত খান (কেমিকৌশল বিভাগ) ও ইয়াসির আরাফাত (তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ)।
কমিটির কার্যপরিধি অনুযায়ী, তারা সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদঘাটন, কারও ব্যক্তিগত বা পেশাগত দায় আছে কি না তা নির্ধারণ, এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশ প্রণয়ন, এবং সচিবালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নয়নে সুপারিশ করবে। কমিটি প্রয়োজনে অতিরিক্ত সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
অফিস আদেশে জানানো হয়, কমিটিকে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন এবং পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। এ উদ্যোগ সচিবালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এবং সদস্যসচিব করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে। এছাড়া কমিটিতে রয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক শেখ বাহারুল আলম, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. তানভীর মনজুর, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রাসেল, এবং দুই সহযোগী অধ্যাপক মো. ইয়াছির আরাফাত খান (কেমিকৌশল বিভাগ) ও ইয়াসির আরাফাত (তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ)।
কমিটির কার্যপরিধি অনুযায়ী, তারা সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদঘাটন, কারও ব্যক্তিগত বা পেশাগত দায় আছে কি না তা নির্ধারণ, এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশ প্রণয়ন, এবং সচিবালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নয়নে সুপারিশ করবে। কমিটি প্রয়োজনে অতিরিক্ত সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
অফিস আদেশে জানানো হয়, কমিটিকে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন এবং পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। এ উদ্যোগ সচিবালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।