বাংলাদেশ সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। তবে এই সম্পর্ক কেবল কৌশলগত অংশীদারত্বে সীমাবদ্ধ না থেকে তা বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার দিকে এগোচ্ছে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী "চীন-দক্ষিণ এশিয়া সভ্যতা এবং কানেক্টিভিটি: ইতিহাস ও সমসাময়িক বিষয়" শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, "শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবর্তনে চীনের আরও সক্রিয় ভূমিকা জরুরি।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করেন তৌহিদ হোসেন। তিনি জানান, রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-চীনের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব। এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়েও সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, "চীন সবসময় বাংলাদেশের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।" কোভিড মহামারির সময় কিংবা জুলাই আন্দোলনের সময়ও চীনা কোম্পানিগুলো তাদের প্রকল্পগুলো নির্ধারিত সময়ে শেষ করেছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, চীন দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে আগ্রহী।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশ ও চীন একযোগে কাজ করছে। মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে সরাসরি সংযোগ গড়ে তোলা হলে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিত হবে।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, "শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবর্তনে চীনের আরও সক্রিয় ভূমিকা জরুরি।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করেন তৌহিদ হোসেন। তিনি জানান, রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-চীনের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব। এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়েও সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, "চীন সবসময় বাংলাদেশের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।" কোভিড মহামারির সময় কিংবা জুলাই আন্দোলনের সময়ও চীনা কোম্পানিগুলো তাদের প্রকল্পগুলো নির্ধারিত সময়ে শেষ করেছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, চীন দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে আগ্রহী।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে বাংলাদেশ ও চীন একযোগে কাজ করছে। মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে সরাসরি সংযোগ গড়ে তোলা হলে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিত হবে।