জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির প্রয়াত গোলাম আজমের ছেলে এবং সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল করা হয়েছে। এ তথ্য শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০০৯ সালের ২৪ জুন থেকে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আযমীকে প্রযোজ্য আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ ‘অকালীন (বাধ্যতামূলক) অবসর’ প্রদান করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বে জারি করা বরখাস্তের প্রজ্ঞাপনও বাতিল করা হয়েছে।
আইএসপিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ২৩ জুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আযমীর বরখাস্তের যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল, সেটি বাতিল করা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, তাকে ভূতাপেক্ষভাবে ‘অকালীন অবসর’ প্রদান করা হয়েছে।
আযমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল হওয়ার ফলে তিনি ২০০৯ সাল থেকে প্রযোজ্য সব আর্থিক সুবিধা এবং অন্যান্য প্রাপ্য সুবিধা পেতে পারবেন।
প্রয়াত গোলাম আজমের ছেলে হিসেবে আযমী এক সময়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন। তার সামরিক ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত পরিচিতি নিয়ে নানা বিতর্ক থাকলেও আইএসপিআরের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত তাকে নতুন দিক নির্দেশনা দিয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “শান্তিপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এই বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।”
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০০৯ সালের ২৪ জুন থেকে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আযমীকে প্রযোজ্য আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ ‘অকালীন (বাধ্যতামূলক) অবসর’ প্রদান করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বে জারি করা বরখাস্তের প্রজ্ঞাপনও বাতিল করা হয়েছে।
আইএসপিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ২৩ জুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আযমীর বরখাস্তের যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল, সেটি বাতিল করা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, তাকে ভূতাপেক্ষভাবে ‘অকালীন অবসর’ প্রদান করা হয়েছে।
আযমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল হওয়ার ফলে তিনি ২০০৯ সাল থেকে প্রযোজ্য সব আর্থিক সুবিধা এবং অন্যান্য প্রাপ্য সুবিধা পেতে পারবেন।
প্রয়াত গোলাম আজমের ছেলে হিসেবে আযমী এক সময়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন। তার সামরিক ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত পরিচিতি নিয়ে নানা বিতর্ক থাকলেও আইএসপিআরের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত তাকে নতুন দিক নির্দেশনা দিয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “শান্তিপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এই বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।”