মাহফিলটি অনুষ্ঠিত হয় ২৫ ডিসেম্বর পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের শিংরোড খুনিয়া পাড়া দারুল কুরআন হাফেজিয়া মাদরাসায়। আয়োজকরা প্রচার-প্রচারণায় দাবি করেছিলেন, মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রফিকুল ইসলাম মাদানী। এ নিয়ে পোস্টারিং, মাইকিং এবং সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়।
মাহফিলের দিন ধর্মপ্রাণ মানুষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানীর বক্তব্য শুনতে জড়ো হন। রাত ১১টা পর্যন্ত অন্যান্য বক্তারা আলোচনা করলেও প্রধান বক্তা উপস্থিত না হওয়ায় উপস্থিত শ্রোতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আয়োজকরা জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ায় মাদানী আসতে পারেননি।
তবে অভিযোগ উঠেছে, মাওলানা মাদানীকে দাওয়াতই করা হয়নি এবং তার নাম ব্যবহার করে আয়োজনটি পরিচালিত হয়।
সংবাদকর্মী ইকবাল বাহার লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করেন, আয়োজকরা ধর্মীয় অনুভূতি ব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। মাদানীর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে না পারলেও তার নাম ব্যবহার করে অর্থ আদায় করা হয়েছে, যা অপরাধমূলক।
নোটিশে আয়োজকদের তিন দিনের মধ্যে এর সদুত্তর দিতে বলা হয়েছে। আইনজীবী মেহেদী হাসান মিলন বলেন, “আয়োজকদের অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ এবং প্রতারণার জন্য ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সেজন্য আইনি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।”
একাধিক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি অভিযোগ করেছেন, মাদানীর উপস্থিতির আশায় দূর-দূরান্ত থেকে এসেও তারা প্রতারিত হয়েছেন। “শীত উপেক্ষা করে ২৫ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছিলাম। কিন্তু বক্তা না আসায় আমি ও অন্যান্য মুসল্লিরা হতাশ হয়েছি,” বলেন ইকবাল বাহার।
এ ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তুলেছে। ধর্মীয় ইভেন্টে এমন প্রতারণা সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতি আঘাত বলে উল্লেখ করছেন অনেকে।
মাহফিলের দিন ধর্মপ্রাণ মানুষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানীর বক্তব্য শুনতে জড়ো হন। রাত ১১টা পর্যন্ত অন্যান্য বক্তারা আলোচনা করলেও প্রধান বক্তা উপস্থিত না হওয়ায় উপস্থিত শ্রোতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আয়োজকরা জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ায় মাদানী আসতে পারেননি।
তবে অভিযোগ উঠেছে, মাওলানা মাদানীকে দাওয়াতই করা হয়নি এবং তার নাম ব্যবহার করে আয়োজনটি পরিচালিত হয়।
সংবাদকর্মী ইকবাল বাহার লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করেন, আয়োজকরা ধর্মীয় অনুভূতি ব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। মাদানীর উপস্থিতি নিশ্চিত করতে না পারলেও তার নাম ব্যবহার করে অর্থ আদায় করা হয়েছে, যা অপরাধমূলক।
নোটিশে আয়োজকদের তিন দিনের মধ্যে এর সদুত্তর দিতে বলা হয়েছে। আইনজীবী মেহেদী হাসান মিলন বলেন, “আয়োজকদের অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ এবং প্রতারণার জন্য ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সেজন্য আইনি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।”
একাধিক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি অভিযোগ করেছেন, মাদানীর উপস্থিতির আশায় দূর-দূরান্ত থেকে এসেও তারা প্রতারিত হয়েছেন। “শীত উপেক্ষা করে ২৫ কিলোমিটার দূর থেকে এসেছিলাম। কিন্তু বক্তা না আসায় আমি ও অন্যান্য মুসল্লিরা হতাশ হয়েছি,” বলেন ইকবাল বাহার।
এ ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তুলেছে। ধর্মীয় ইভেন্টে এমন প্রতারণা সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতি আঘাত বলে উল্লেখ করছেন অনেকে।