
ভরা মৌসুমেও পিরোজপুরের পাড়েরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে প্রত্যাশিত পরিমাণে মাছ আসছে না। নিম্নচাপ ও তীব্র শীতের কারণে সামুদ্রিক মাছের আমদানি ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। ফলে বাজারে মাছের সংকট তৈরি হয়েছে এবং মাছ বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে।
প্রতিদিন যেখানে ১৫ থেকে ২০টি ট্রলার এসে মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে মাছ নিয়ে হাজির হওয়ার কথা, সেখানে বর্তমানে মাত্র ৪-৫টি ট্রলার আসছে। জেলেরা জানিয়েছেন, সমুদ্রে নিম্নচাপের কারণে গভীর সাগরে যাওয়া সম্ভব হয়নি। তার উপর তীব্র শীতের কারণে মাছ পানির গভীরে চলে যায়, ফলে জালে ধরা পড়ে কম।
বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম থাকায় মাছের দাম বেড়েছে। পাড়েরহাটের মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে ছোট ইলিশ ৬৩০ টাকা, বড় ইলিশ ১৫০০ টাকা এবং লাক্ষ্যা ১১০০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাঙাস ১২০ টাকা, জাভা ৪২০ টাকা এবং তেলাপিয়া ১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
স্থানীয় জেলে আব্দুস সোহরাব বলেন, “নিম্নচাপ ও শীতের কারণে মাছ ধরতে গিয়ে যে খরচ হচ্ছে, তার অর্ধেকও উঠছে না।” আরেক জেলে নাইমুল ইসলাম জানান, মাছের দাম কিছুটা বেশি হলেও তা খরচ পূরণে যথেষ্ট নয়। ঋণ পরিশোধের চিন্তায় হতাশায় ভুগছেন অনেক জেলে।
সামুদ্রিক মাছের দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা বাজারে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। মাছ কম পাওয়ায় পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারাও ব্যবসায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
পাড়েরহাট মৎস্যজীবী সমাজকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আকন জানান, সামুদ্রিক মাছের সরবরাহ কম থাকায় দামের এই ঊর্ধ্বগতি। তবে সামনের মৌসুমে সরবরাহ বাড়লে দামও কমতে পারে।
প্রতিদিন যেখানে ১৫ থেকে ২০টি ট্রলার এসে মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে মাছ নিয়ে হাজির হওয়ার কথা, সেখানে বর্তমানে মাত্র ৪-৫টি ট্রলার আসছে। জেলেরা জানিয়েছেন, সমুদ্রে নিম্নচাপের কারণে গভীর সাগরে যাওয়া সম্ভব হয়নি। তার উপর তীব্র শীতের কারণে মাছ পানির গভীরে চলে যায়, ফলে জালে ধরা পড়ে কম।
বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ কম থাকায় মাছের দাম বেড়েছে। পাড়েরহাটের মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে ছোট ইলিশ ৬৩০ টাকা, বড় ইলিশ ১৫০০ টাকা এবং লাক্ষ্যা ১১০০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাঙাস ১২০ টাকা, জাভা ৪২০ টাকা এবং তেলাপিয়া ১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
স্থানীয় জেলে আব্দুস সোহরাব বলেন, “নিম্নচাপ ও শীতের কারণে মাছ ধরতে গিয়ে যে খরচ হচ্ছে, তার অর্ধেকও উঠছে না।” আরেক জেলে নাইমুল ইসলাম জানান, মাছের দাম কিছুটা বেশি হলেও তা খরচ পূরণে যথেষ্ট নয়। ঋণ পরিশোধের চিন্তায় হতাশায় ভুগছেন অনেক জেলে।
সামুদ্রিক মাছের দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা বাজারে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। মাছ কম পাওয়ায় পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারাও ব্যবসায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
পাড়েরহাট মৎস্যজীবী সমাজকল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আকন জানান, সামুদ্রিক মাছের সরবরাহ কম থাকায় দামের এই ঊর্ধ্বগতি। তবে সামনের মৌসুমে সরবরাহ বাড়লে দামও কমতে পারে।