
শুক্রবার বিকেলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীর স্বজন আব্দুল বাতেন মিয়াকে নেবুলাইজার আনার অনুরোধের জেরে আনসার সদস্যরা বেধড়ক মারধর করেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ফেরদৌস জয় সংবাদ সংগ্রহের জন্য সেখানে যান। কিন্তু আনসার সদস্যরা তাকে মারধর করে তার মোবাইল ও পরিচয়পত্র কেড়ে নেন।
এ ঘটনায় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশিকুর রহমান, আনসারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সাংবাদিক নেতারা হাসপাতালে ছুটে আসেন। যৌথ বৈঠকের মাধ্যমে অভিযুক্ত তিন আনসার সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আনসারের রংপুর সদর উপজেলার পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান জানান, দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, সাময়িক বরখাস্তকৃত আনসার সদস্যরা তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোথাও দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।
সাংবাদিক ফেরদৌস জয় জানান, “সাংবাদিক হিসেবে আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা দরকার। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।”
এই ঘটনার পর রমেক হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। রোগীর স্বজন এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।
এ ঘটনায় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশিকুর রহমান, আনসারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সাংবাদিক নেতারা হাসপাতালে ছুটে আসেন। যৌথ বৈঠকের মাধ্যমে অভিযুক্ত তিন আনসার সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আনসারের রংপুর সদর উপজেলার পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান জানান, দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, সাময়িক বরখাস্তকৃত আনসার সদস্যরা তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোথাও দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।
সাংবাদিক ফেরদৌস জয় জানান, “সাংবাদিক হিসেবে আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা দরকার। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।”
এই ঘটনার পর রমেক হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। রোগীর স্বজন এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।