মাত্র ২৫ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন রেডিও মির্চির জনপ্রিয় আরজে এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার সিমরান সিং। শুক্রবার গুরুগ্রামের একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে, সিমরান আত্মহত্যা করেছেন। তবে ঘটনাস্থলে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।
জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দা সিমরান গুরুগ্রামে বন্ধুর সঙ্গে ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন। তার বন্ধুই প্রথম পুলিশকে খবর দেন। হাসপাতালে নেওয়ার পরেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। পরিবারের দাবি, বেশ কিছুদিন ধরেই সিমরান মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন, তবে তার এমন পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দেননি।
সিমরান তার ভক্তদের কাছে ‘জম্মু কি ধড়কন’ নামে পরিচিত ছিলেন। ইনস্টাগ্রামে তার প্রায় সাত লাখ অনুসারী ছিল। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করায় তিনি তরুণ প্রজন্মের কাছে ছিলেন এক অনুপ্রেরণা।
সিমরানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ। তার অকাল প্রয়াণে সবার মনে বিষাদের ছায়া নেমে এসেছে।
সিমরানের মৃত্যু মনোবল ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলছে। পরিবার, বন্ধুবান্ধব, এবং সমাজের উচিত মানসিক চাপ এবং বিষণ্ণতার বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া।
সিমরানের অকাল মৃত্যু আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, মানসিক চাপকে কখনও অবহেলা করা উচিত নয়। প্রিয়জনদের মানসিক অবস্থার প্রতি সচেতন থাকা এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা অত্যন্ত জরুরি।
জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দা সিমরান গুরুগ্রামে বন্ধুর সঙ্গে ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন। তার বন্ধুই প্রথম পুলিশকে খবর দেন। হাসপাতালে নেওয়ার পরেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। পরিবারের দাবি, বেশ কিছুদিন ধরেই সিমরান মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন, তবে তার এমন পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দেননি।
সিমরান তার ভক্তদের কাছে ‘জম্মু কি ধড়কন’ নামে পরিচিত ছিলেন। ইনস্টাগ্রামে তার প্রায় সাত লাখ অনুসারী ছিল। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করায় তিনি তরুণ প্রজন্মের কাছে ছিলেন এক অনুপ্রেরণা।
সিমরানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ। তার অকাল প্রয়াণে সবার মনে বিষাদের ছায়া নেমে এসেছে।
সিমরানের মৃত্যু মনোবল ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলছে। পরিবার, বন্ধুবান্ধব, এবং সমাজের উচিত মানসিক চাপ এবং বিষণ্ণতার বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া।
সিমরানের অকাল মৃত্যু আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, মানসিক চাপকে কখনও অবহেলা করা উচিত নয়। প্রিয়জনদের মানসিক অবস্থার প্রতি সচেতন থাকা এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা অত্যন্ত জরুরি।