রংপুরের বদরগঞ্জে নিখোঁজের আট দিন পর ফেরাজুল ইসলাম (৩৫) নামে এক যুবকের বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়নের হাঁড়িভাঙ্গা গ্রামের একটি আলুক্ষেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ দুজনকে আটক করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ডিসেম্বর কালুপাড়া ইউনিয়নের একটি ওয়াজ মাহফিলে গিয়েছিলেন ফেরাজুল। সেদিন রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। তার স্ত্রী রেশমা বেগম পরদিন বদরগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।
সোমবার দুপুরে এলাকাবাসী হাঁড়িভাঙ্গা গ্রামের একটি আলুক্ষেতে মাটির নিচে হালকাভাবে চাপা দেওয়া মরদেহ দেখতে পান। পরে তারা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে।
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আতিকুর রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ফেরাজুলের বাবা আব্দুস সামাদ এবং সৎমা নুরজাহানকে আটক করা হয়েছে। গ্রামবাসীর সহায়তায় তাদের পুলিশে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। পারিবারিক কলহ থেকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্তের পর জানা যাবে।
ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গ্রামবাসী এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ডিসেম্বর কালুপাড়া ইউনিয়নের একটি ওয়াজ মাহফিলে গিয়েছিলেন ফেরাজুল। সেদিন রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। তার স্ত্রী রেশমা বেগম পরদিন বদরগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।
সোমবার দুপুরে এলাকাবাসী হাঁড়িভাঙ্গা গ্রামের একটি আলুক্ষেতে মাটির নিচে হালকাভাবে চাপা দেওয়া মরদেহ দেখতে পান। পরে তারা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে।
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আতিকুর রহমান বলেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ফেরাজুলের বাবা আব্দুস সামাদ এবং সৎমা নুরজাহানকে আটক করা হয়েছে। গ্রামবাসীর সহায়তায় তাদের পুলিশে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। পারিবারিক কলহ থেকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্তের পর জানা যাবে।
ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গ্রামবাসী এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।