মালয়েশিয়ায় কাজ করতে বিএমইটি (বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো) থেকে ছাড়পত্র পাওয়া প্রায় ১৭ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিক এখনো মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারেননি। ২০২৩ সালের মে মাসে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হওয়ার পর এই কর্মীদের বিষয়ে বাংলাদেশ এখনো দেশটির সরকারের ঘোষিত রোডম্যাপের জন্য অপেক্ষা করছে।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত নবনিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার মো. শুহাদা ওসমানের সঙ্গে এক বৈঠকে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলতে রোডম্যাপ তৈরি করছে দেশটির সরকার। ২০২৪ সালের শুরুতে আসিয়ানের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিতে যাওয়া মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে এই বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপের আশা করছে বাংলাদেশ।
বৈঠকে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জনশক্তি, ফার্মাসিউটিক্যালস, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জাহাজ নির্মাণ শিল্পসহ বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বৈঠকে উল্লেখ করেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ১৭ হাজারের বেশি আটকে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিককে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন।
মালয়েশিয়ান হাইকমিশনার বাংলাদেশে গাড়ি উৎপাদনের সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়িয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে উভয়পক্ষ একমত হন।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া সরকারের পূর্ব ঘোষণায় জানানো হয়েছিল, ভিসা পাওয়া বাংলাদেশি কর্মীদের প্রবেশের শেষ সময় ছিল ৩১ মে। তবে নানা জটিলতায় সময়সীমার মধ্যে প্রবেশ করতে না পারায় এই কর্মীরা আটকে যান।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত নবনিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার মো. শুহাদা ওসমানের সঙ্গে এক বৈঠকে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলতে রোডম্যাপ তৈরি করছে দেশটির সরকার। ২০২৪ সালের শুরুতে আসিয়ানের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিতে যাওয়া মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে এই বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপের আশা করছে বাংলাদেশ।
বৈঠকে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জনশক্তি, ফার্মাসিউটিক্যালস, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জাহাজ নির্মাণ শিল্পসহ বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বৈঠকে উল্লেখ করেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ১৭ হাজারের বেশি আটকে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিককে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন।
মালয়েশিয়ান হাইকমিশনার বাংলাদেশে গাড়ি উৎপাদনের সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়িয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে উভয়পক্ষ একমত হন।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া সরকারের পূর্ব ঘোষণায় জানানো হয়েছিল, ভিসা পাওয়া বাংলাদেশি কর্মীদের প্রবেশের শেষ সময় ছিল ৩১ মে। তবে নানা জটিলতায় সময়সীমার মধ্যে প্রবেশ করতে না পারায় এই কর্মীরা আটকে যান।