বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নামে অর্থ লোপাটের অভিযোগ: বাগেরহাট জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ক্ষতির পরিমাণ বাড়িয়ে অর্থ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগে বাগেরহাট জেলা পরিষদে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে দুদকের বাগেরহাট সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
দুদকের একটি দল জেলা পরিষদের গেট, ভবনের সামনে থাকা ম্যুরালসহ ভবনের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে। এ সময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ঝুমুর বালাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। অভিযানের সময় ঝুমুর বালা নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।
দুদক ও জেলা পরিষদ সূত্রে জানা যায়, ১২ আগস্ট স্থানীয় সরকার বিভাগের চিঠির প্রেক্ষিতে ১৩ আগস্ট বাগেরহাট জেলা পরিষদ আনুমানিক ২০ লাখ টাকার ক্ষতির একটি তালিকা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। তালিকায় ম্যুরাল, গেটসহ প্রাচীর ও সিসি ক্যামেরা ভাঙচুরের কারণে ক্ষতির হিসাব দেখানো হয়।
তবে দুদকের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা।
অভিযানে অংশ নেওয়া দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, “আমরা অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা পরিষদের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছি। প্রাথমিকভাবে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার বেশি বলে মনে হয়নি। প্রাপ্ত তথ্য ও কাগজপত্র পর্যালোচনার জন্য প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এই অভিযানে জেলা পরিষদ ভবনের সামনে থাকা ম্যুরাল ও গেটের ক্ষতি নিরীক্ষা করা হয়েছে। দুদক নিশ্চিত করেছে, ক্ষতির হিসাব ও আর্থিক অপব্যবহারের সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ক্ষতির পরিমাণ নিয়ে এমন বিতর্ক প্রমাণ করে, প্রশাসনিক ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। দুদকের এই অভিযান সেই প্রচেষ্টারই একটি উদাহরণ।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ক্ষতির পরিমাণ বাড়িয়ে অর্থ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগে বাগেরহাট জেলা পরিষদে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে দুদকের বাগেরহাট সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
দুদকের একটি দল জেলা পরিষদের গেট, ভবনের সামনে থাকা ম্যুরালসহ ভবনের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে। এ সময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ঝুমুর বালাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। অভিযানের সময় ঝুমুর বালা নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।
দুদক ও জেলা পরিষদ সূত্রে জানা যায়, ১২ আগস্ট স্থানীয় সরকার বিভাগের চিঠির প্রেক্ষিতে ১৩ আগস্ট বাগেরহাট জেলা পরিষদ আনুমানিক ২০ লাখ টাকার ক্ষতির একটি তালিকা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। তালিকায় ম্যুরাল, গেটসহ প্রাচীর ও সিসি ক্যামেরা ভাঙচুরের কারণে ক্ষতির হিসাব দেখানো হয়।
তবে দুদকের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা।
অভিযানে অংশ নেওয়া দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, “আমরা অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা পরিষদের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছি। প্রাথমিকভাবে ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার বেশি বলে মনে হয়নি। প্রাপ্ত তথ্য ও কাগজপত্র পর্যালোচনার জন্য প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এই অভিযানে জেলা পরিষদ ভবনের সামনে থাকা ম্যুরাল ও গেটের ক্ষতি নিরীক্ষা করা হয়েছে। দুদক নিশ্চিত করেছে, ক্ষতির হিসাব ও আর্থিক অপব্যবহারের সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ক্ষতির পরিমাণ নিয়ে এমন বিতর্ক প্রমাণ করে, প্রশাসনিক ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। দুদকের এই অভিযান সেই প্রচেষ্টারই একটি উদাহরণ।