বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে পবিত্র রজব মাসের গণনা শুরু হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে, ২৬ রজব ১৪৪৬ হিজরি, অর্থাৎ ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি. দিবাগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে।
বুধবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কার্যালয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর, মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি, ১ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি. সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামুল কবীর, ওয়াকফ প্রশাসনের প্রশাসক ফখরুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাইফুল ইসলাম, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল মালেক এবং আবহাওয়া অধিদপ্তর ও মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।
পবিত্র শবে মেরাজ মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যময় একটি রাত। এই রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সান্নিধ্যে গিয়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য সালাতের হুকুম নিয়ে আসেন।
বুধবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কার্যালয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর, মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি, ১ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি. সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা গেছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামুল কবীর, ওয়াকফ প্রশাসনের প্রশাসক ফখরুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাইফুল ইসলাম, জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল মালেক এবং আবহাওয়া অধিদপ্তর ও মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।
পবিত্র শবে মেরাজ মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যময় একটি রাত। এই রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সান্নিধ্যে গিয়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য সালাতের হুকুম নিয়ে আসেন।