ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাগপাতে একটি স্কুলের দুই কিশোরীর মারামারির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। মঙ্গলবার সিংওয়ালি থানার আমিনগর সরাই টাউনে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটি এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মারামারির কারণ ছিল স্কুলের একজন ছাত্র। উভয় কিশোরীই তাকে পছন্দ করত এবং বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় তাদের মধ্যে বারবার কথা কাটাকাটি শুরু হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, স্কুল ইউনিফর্ম পরিহিত দুই কিশোরী চুল ধরে টানাটানি, কিল-ঘুষি এবং লাথি মারছে। তাদের থামাতে স্কুলের অন্যান্য শিক্ষার্থী ও পথচারীরা অনেক চেষ্টা করেন।
সিংওয়ালি থানার এক কর্মকর্তা জানান, ভিডিওটি ইতোমধ্যে তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘ভিডিওটি বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায়, দুই কিশোরীই একই স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। ছেলেটির সঙ্গে প্রায়ই তারা আলাপ করত। স্কুলের বাইরে বিভিন্ন সময়ে এই নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ কিশোরদের এই ধরনের আচরণের প্রতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
এ ধরনের ঘটনা সামাজিক মূল্যবোধের অভাব এবং কিশোরদের মানসিক বিকাশের প্রতি যথাযথ নজর দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। এটি শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, বরং পুরো সমাজের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সতর্ক সংকেত।
এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সুস্থ ও ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য যথাযথ শিক্ষা এবং দিকনির্দেশনা প্রদান করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মারামারির কারণ ছিল স্কুলের একজন ছাত্র। উভয় কিশোরীই তাকে পছন্দ করত এবং বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় তাদের মধ্যে বারবার কথা কাটাকাটি শুরু হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, স্কুল ইউনিফর্ম পরিহিত দুই কিশোরী চুল ধরে টানাটানি, কিল-ঘুষি এবং লাথি মারছে। তাদের থামাতে স্কুলের অন্যান্য শিক্ষার্থী ও পথচারীরা অনেক চেষ্টা করেন।
সিংওয়ালি থানার এক কর্মকর্তা জানান, ভিডিওটি ইতোমধ্যে তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘ভিডিওটি বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায়, দুই কিশোরীই একই স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। ছেলেটির সঙ্গে প্রায়ই তারা আলাপ করত। স্কুলের বাইরে বিভিন্ন সময়ে এই নিয়ে তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ কিশোরদের এই ধরনের আচরণের প্রতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
এ ধরনের ঘটনা সামাজিক মূল্যবোধের অভাব এবং কিশোরদের মানসিক বিকাশের প্রতি যথাযথ নজর দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। এটি শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, বরং পুরো সমাজের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সতর্ক সংকেত।
এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সুস্থ ও ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য যথাযথ শিক্ষা এবং দিকনির্দেশনা প্রদান করা হচ্ছে।