ইসলামাবাদে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, বাংলাদেশকে সম্ভাব্য সব উপায়ে সহযোগিতা করবে পাকিস্তান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি গাজার চলমান পরিস্থিতি, কাশ্মির ইস্যু এবং অর্থনৈতিক কূটনীতি নিয়েও কথা বলেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ইশাক দার বলেন, “ঢাকা আমাদের সহযোগিতার মূল অংশীদার। আমরা অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
সম্প্রতি করাচি থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি পণ্যবাহী জাহাজের আগমন দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের উষ্ণতার একটি বড় উদাহরণ। ১৯৭১ সালের পর এই প্রথম পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে নোঙর করলো। দীর্ঘদিন ধরে পণ্য পরিবহনে তৃতীয় দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কাকে ব্যবহার করা হতো।
২০০৯ সাল থেকে পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করে বাংলাদেশ। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে লাল তালিকা থেকে পাকিস্তানের সব পণ্য মুক্ত হয়েছে, যা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও সহজ করবে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের বৈঠকে উভয় দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার কথা জানানো হয়।
এই সরাসরি সমুদ্র সংযোগ ভারতের ওপর কৌশলগত প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিশেষ করে, এটি ভারত ও বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ আনতে পারে।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তবে এটি দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ইশাক দার বলেন, “ঢাকা আমাদের সহযোগিতার মূল অংশীদার। আমরা অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
সম্প্রতি করাচি থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি পণ্যবাহী জাহাজের আগমন দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের উষ্ণতার একটি বড় উদাহরণ। ১৯৭১ সালের পর এই প্রথম পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে নোঙর করলো। দীর্ঘদিন ধরে পণ্য পরিবহনে তৃতীয় দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কাকে ব্যবহার করা হতো।
২০০৯ সাল থেকে পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করে বাংলাদেশ। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে লাল তালিকা থেকে পাকিস্তানের সব পণ্য মুক্ত হয়েছে, যা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও সহজ করবে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের বৈঠকে উভয় দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার কথা জানানো হয়।
এই সরাসরি সমুদ্র সংযোগ ভারতের ওপর কৌশলগত প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিশেষ করে, এটি ভারত ও বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ আনতে পারে।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তবে এটি দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে।