অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়াদ্দার (ছেলুন) এবং তার স্ত্রী আকতারী জোয়াদ্দারের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এ মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
প্রথম মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাবেক এমপি সোলায়মান হক জোয়াদ্দার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৯১ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ১৫ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৫৫৮ টাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর ও হস্তান্তর করে এবং ব্যবসায় বিনিয়োগের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং অপরাধ করেছেন।
দ্বিতীয় মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সোলায়মানের স্ত্রী আকতারী জোয়াদ্দার তার স্বামীর সহায়তায় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪৯ হাজার টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তিনি ৭ কোটি ৬০ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর ও ব্যবসায় বিনিয়োগের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেছেন।
দুদক জানিয়েছে, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত এসব সম্পদ রাষ্ট্রীয় আইন লঙ্ঘন করেছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এ মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে।
সাবেক এমপি এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো দৃষ্টান্তমূলক। এ ঘটনায় দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপে দুদক আরও সক্রিয় হয়েছে।
দুদকের এই কঠোর পদক্ষেপ সমাজে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত বার্তা পাঠাবে এবং দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। এই মামলাগুলো বাংলাদেশের দুর্নীতি প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হতে পারে।
প্রথম মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাবেক এমপি সোলায়মান হক জোয়াদ্দার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭ কোটি ৫৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৯১ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ১৫ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৫৫৮ টাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর ও হস্তান্তর করে এবং ব্যবসায় বিনিয়োগের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং অপরাধ করেছেন।
দ্বিতীয় মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সোলায়মানের স্ত্রী আকতারী জোয়াদ্দার তার স্বামীর সহায়তায় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪৯ হাজার টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তিনি ৭ কোটি ৬০ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর ও ব্যবসায় বিনিয়োগের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেছেন।
দুদক জানিয়েছে, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত এসব সম্পদ রাষ্ট্রীয় আইন লঙ্ঘন করেছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এ মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে।
সাবেক এমপি এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো দৃষ্টান্তমূলক। এ ঘটনায় দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপে দুদক আরও সক্রিয় হয়েছে।
দুদকের এই কঠোর পদক্ষেপ সমাজে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত বার্তা পাঠাবে এবং দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। এই মামলাগুলো বাংলাদেশের দুর্নীতি প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হতে পারে।