বাগেরহাটে শীতের তীব্রতায় ফুটপাতে শীতবস্ত্রের দোকানগুলো ক্রেতাদের ভিড়ে জমজমাট। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জন্য ফুটপাতের দোকানগুলো এখন সাশ্রয়ী এবং মানসম্মত পোশাকের নির্ভরযোগ্য উৎস।
শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে শিশুদের জাম্পার, পুরুষদের হুডি, নারীদের সোয়েটার, চাদর, উলের টুপি, গ্লাভস এবং স্কার্ফ সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাচ্ছে। দোকান ঘুরে দেখা গেছে, জাম্পার বিক্রি হচ্ছে ১৫০-৩০০ টাকায়, হুডি ২৫০-৩৫০ টাকায়, আর সোয়েটার ৩০০-৫০০ টাকায়। চাদর বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৪৫০ টাকায়, আর টুপি, গ্লাভস ও স্কার্ফ ৬০-২০০ টাকায়।
মতিন মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২-৩ হাজার টাকা লাভ হচ্ছে। ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে বিক্রি আরও বাড়বে।’ তিনি জানান, প্রতিদিন ৫-৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
শীতবস্ত্র কিনতে আসা গৃহিণী রেজিয়া বেগম বলেন, ‘ফুটপাতে দাম সাধ্যের মধ্যে থাকায় পরিবারের ছয়জনের জন্য পোশাক কিনতে পেরেছি। এখানে মানও ভালো।’
মোংলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ জানিয়েছেন, বাগেরহাটের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শুক্রবার ছিল ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শৈত্যপ্রবাহ দুই-তিন দিন স্থায়ী হতে পারে।
শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাগেরহাটের ফুটপাতের শীতবস্ত্রের দোকানগুলো নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, শীত আরও বাড়লে ক্রেতাদের ভিড় দ্বিগুণ হবে।
শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে শিশুদের জাম্পার, পুরুষদের হুডি, নারীদের সোয়েটার, চাদর, উলের টুপি, গ্লাভস এবং স্কার্ফ সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাচ্ছে। দোকান ঘুরে দেখা গেছে, জাম্পার বিক্রি হচ্ছে ১৫০-৩০০ টাকায়, হুডি ২৫০-৩৫০ টাকায়, আর সোয়েটার ৩০০-৫০০ টাকায়। চাদর বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৪৫০ টাকায়, আর টুপি, গ্লাভস ও স্কার্ফ ৬০-২০০ টাকায়।
মতিন মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২-৩ হাজার টাকা লাভ হচ্ছে। ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে বিক্রি আরও বাড়বে।’ তিনি জানান, প্রতিদিন ৫-৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
শীতবস্ত্র কিনতে আসা গৃহিণী রেজিয়া বেগম বলেন, ‘ফুটপাতে দাম সাধ্যের মধ্যে থাকায় পরিবারের ছয়জনের জন্য পোশাক কিনতে পেরেছি। এখানে মানও ভালো।’
মোংলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদ জানিয়েছেন, বাগেরহাটের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শুক্রবার ছিল ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শৈত্যপ্রবাহ দুই-তিন দিন স্থায়ী হতে পারে।
শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাগেরহাটের ফুটপাতের শীতবস্ত্রের দোকানগুলো নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, শীত আরও বাড়লে ক্রেতাদের ভিড় দ্বিগুণ হবে।