কক্সবাজারের টেকনাফে কোস্ট গার্ডের সঙ্গে মাদক কারবারিদের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে এক মাদক কারবারি নিহত এবং ১৬ জন মাদক কারবারি ও ডাকাত আটক হয়েছেন। অভিযানের সময় অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে নাফ নদে এ সংঘর্ষ হয়। কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (বিএন) মো. সিয়াম-উল-হক জানিয়েছেন, একটি বিশেষ টহল দল মিয়ানমার থেকে মাদকের বড় চালান আসার গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযান চালায়।
টহল দল নাফ নদে শূন্যরেখার কাছে কৌশলে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর একটি ইঞ্জিনচালিত বোট বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করলে কোস্ট গার্ড তাদের থামাতে চ্যালেঞ্জ করে। তবে তারা পালানোর চেষ্টা করলে কোস্ট গার্ড তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
অভিযান চলাকালে বোটে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি অস্ত্র, তিন রাউন্ড গুলি, এবং মাদক উদ্ধার করা হয়। এ সময় ১৬ জন মাদক কারবারি ও ডাকাতকে আটক করা হয়। এছাড়া ইঞ্জিন রুমে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কোস্ট গার্ডের এই সফল অভিযান মাদক চক্রের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের দৃঢ় অবস্থান এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকার উদাহরণ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে নাফ নদে এ সংঘর্ষ হয়। কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (বিএন) মো. সিয়াম-উল-হক জানিয়েছেন, একটি বিশেষ টহল দল মিয়ানমার থেকে মাদকের বড় চালান আসার গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযান চালায়।
টহল দল নাফ নদে শূন্যরেখার কাছে কৌশলে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর একটি ইঞ্জিনচালিত বোট বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করলে কোস্ট গার্ড তাদের থামাতে চ্যালেঞ্জ করে। তবে তারা পালানোর চেষ্টা করলে কোস্ট গার্ড তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
অভিযান চলাকালে বোটে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি অস্ত্র, তিন রাউন্ড গুলি, এবং মাদক উদ্ধার করা হয়। এ সময় ১৬ জন মাদক কারবারি ও ডাকাতকে আটক করা হয়। এছাড়া ইঞ্জিন রুমে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কোস্ট গার্ডের এই সফল অভিযান মাদক চক্রের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের দৃঢ় অবস্থান এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকার উদাহরণ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে।