গাজীপুরের কোনাবাড়ী বিসিক শিল্প এলাকার ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেড কারখানায় ঘটে যাওয়া কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণে দগ্ধ চার শ্রমিকের একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোরে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যান জুনায়েদ হোসেন হৃদয় (১৭)।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, ২৮ ডিসেম্বর বিকেল ৪টার দিকে কারখানার টিনশেড কক্ষে কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। এতে হৃদয়সহ চারজন শ্রমিক দগ্ধ হন। আহতদের মধ্যে বাকিরা বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর সাইফুল ইসলাম জানান, কেমিক্যাল ড্রামের পাশে বিদ্যুতের সুইচ ছিল। প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটে।
ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেডের প্ল্যান ম্যানেজার রাজীব ভৌমিক বলেন, "চারজন শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন এবং তাদের চিকিৎসা চলছে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় শ্রমিকরা ওজু করছিলেন। বিস্ফোরণের পর কারখানার লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলে এবং দগ্ধ শ্রমিকদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়।
বিসিক শিল্প এলাকায় এমন দুর্ঘটনা শ্রমিক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। কারখানার আশপাশে কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা এবং বৈদ্যুতিক সংযোগের সুরক্ষায় আরও সতর্কতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, ২৮ ডিসেম্বর বিকেল ৪টার দিকে কারখানার টিনশেড কক্ষে কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। এতে হৃদয়সহ চারজন শ্রমিক দগ্ধ হন। আহতদের মধ্যে বাকিরা বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর সাইফুল ইসলাম জানান, কেমিক্যাল ড্রামের পাশে বিদ্যুতের সুইচ ছিল। প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটে।
ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেডের প্ল্যান ম্যানেজার রাজীব ভৌমিক বলেন, "চারজন শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন এবং তাদের চিকিৎসা চলছে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় শ্রমিকরা ওজু করছিলেন। বিস্ফোরণের পর কারখানার লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলে এবং দগ্ধ শ্রমিকদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়।
বিসিক শিল্প এলাকায় এমন দুর্ঘটনা শ্রমিক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। কারখানার আশপাশে কেমিক্যাল ব্যবস্থাপনা এবং বৈদ্যুতিক সংযোগের সুরক্ষায় আরও সতর্কতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।