বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেছেন, "ইউএনও সাহেব ভালো হইতে পয়সা লাগে না।" শনিবার (৪ জানুয়ারি) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি আমিনুর রহমান ভূইয়া এমাদ মিয়ার ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আব্দুস সালাম আরও বলেন, "দীর্ঘ ১৭ বছরের আন্দোলনের পর আমরা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করেছি। কিন্তু যেসব কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের হয়ে অন্যায়ভাবে কাজ করেছেন, তাদের জন্য ভবিষ্যতে কোনো নিরাপত্তা নেই। ন্যায়ের পক্ষে থাকুন, অন্যায় সহ্য করা হবে না।"
তিনি ইউএনওর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, "ধৈর্যের একটি সীমা আছে। ন্যায়ের পথে থাকুন, অন্যথায় আপনার বিদায়ও অনিবার্য।"
পাকুন্দিয়ার রাজনৈতিক আন্দোলনের কথা তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, "এই এলাকাটি আন্দোলনের স্থান। এখানে বহু কর্মী রক্ত দিয়েছেন, অনেকের বাড়িঘর লুটপাট হয়েছে। তবুও আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি।"
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তৌফিকুল ইসলাম ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইমাদ সাব্বির। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন, আমিরুজ্জামান, এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তৌফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তব্যে তিনি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেন যে, "পাকুন্দিয়ায় অন্যায় মেনে নেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ যেমন বিদায় নিয়েছে, অন্যায়কারী কর্মকর্তাদেরও একই পরিণতি হবে।"
এই বক্তব্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আব্দুস সালামের এই বক্তব্য আগামী দিনগুলোতে রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে।
আব্দুস সালাম আরও বলেন, "দীর্ঘ ১৭ বছরের আন্দোলনের পর আমরা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করেছি। কিন্তু যেসব কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের হয়ে অন্যায়ভাবে কাজ করেছেন, তাদের জন্য ভবিষ্যতে কোনো নিরাপত্তা নেই। ন্যায়ের পক্ষে থাকুন, অন্যায় সহ্য করা হবে না।"
তিনি ইউএনওর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, "ধৈর্যের একটি সীমা আছে। ন্যায়ের পথে থাকুন, অন্যথায় আপনার বিদায়ও অনিবার্য।"
পাকুন্দিয়ার রাজনৈতিক আন্দোলনের কথা তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, "এই এলাকাটি আন্দোলনের স্থান। এখানে বহু কর্মী রক্ত দিয়েছেন, অনেকের বাড়িঘর লুটপাট হয়েছে। তবুও আমরা অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি।"
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তৌফিকুল ইসলাম ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইমাদ সাব্বির। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন, আমিরুজ্জামান, এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তৌফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তব্যে তিনি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেন যে, "পাকুন্দিয়ায় অন্যায় মেনে নেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ যেমন বিদায় নিয়েছে, অন্যায়কারী কর্মকর্তাদেরও একই পরিণতি হবে।"
এই বক্তব্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আব্দুস সালামের এই বক্তব্য আগামী দিনগুলোতে রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে।