চিলমারী উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্মিত বীর নিবাস প্রকল্পের কাজ আড়াই বছরেও সম্পন্ন হয়নি। ২০২২ সালের ১৩ আগস্ট মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দকৃত ৩৫টি বীর নিবাসের মধ্যে পাঁচটি ঘরের কাজ এখনো অসমাপ্ত। স্থানীয় ঠিকাদার ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান আজাদ জামান ৭০-৮০ শতাংশ কাজ শেষ করে বাকি কাজ ফেলে উধাও হয়ে গেছেন।
বীর নিবাস প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি বাড়িতে থাকার কথা দুটি শয়নকক্ষ, একটি বসার কক্ষ, একটি খাওয়ার কক্ষ, রান্নাঘর, বারান্দা এবং দুটি শৌচাগার। কিন্তু অসমাপ্ত ঘরের দরজা-জানালা, রং এবং বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে মুক্তিযোদ্ধারা দুর্ভোগে পড়েছেন।
ফকিরের হাট এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক জানান, তিনি শয্যাশায়ী অবস্থায় আছেন এবং জীবনের শেষ দিনগুলো এই অসমাপ্ত ঘরে কাটাতে পারবেন কি না, তা নিয়ে শঙ্কিত। একই অবস্থায় আছেন আনছার আলী, রিয়াজুল হক সর্দার, আমিনুল ইসলাম এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী সাহের বানু বেগম।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. সোহেল রহমান জানান, ঠিকাদারকে দুটি কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর রহমান এ ঘটনাকে অত্যন্ত দুঃখজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, "মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্মাণাধীন ঘরগুলো অসমাপ্ত রেখে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে।"
এদিকে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক নুরুজ্জামান আজাদ জামানের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীরা বিষয়টি নিয়ে সরকারের কার্যকর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
চিলমারীর বীর নিবাস প্রকল্পটি মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হলেও, যথাসময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের এই দুরবস্থার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বীর নিবাস প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি বাড়িতে থাকার কথা দুটি শয়নকক্ষ, একটি বসার কক্ষ, একটি খাওয়ার কক্ষ, রান্নাঘর, বারান্দা এবং দুটি শৌচাগার। কিন্তু অসমাপ্ত ঘরের দরজা-জানালা, রং এবং বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে মুক্তিযোদ্ধারা দুর্ভোগে পড়েছেন।
ফকিরের হাট এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক জানান, তিনি শয্যাশায়ী অবস্থায় আছেন এবং জীবনের শেষ দিনগুলো এই অসমাপ্ত ঘরে কাটাতে পারবেন কি না, তা নিয়ে শঙ্কিত। একই অবস্থায় আছেন আনছার আলী, রিয়াজুল হক সর্দার, আমিনুল ইসলাম এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী সাহের বানু বেগম।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. সোহেল রহমান জানান, ঠিকাদারকে দুটি কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে এবং বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর রহমান এ ঘটনাকে অত্যন্ত দুঃখজনক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, "মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্মাণাধীন ঘরগুলো অসমাপ্ত রেখে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে।"
এদিকে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক নুরুজ্জামান আজাদ জামানের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীরা বিষয়টি নিয়ে সরকারের কার্যকর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
চিলমারীর বীর নিবাস প্রকল্পটি মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হলেও, যথাসময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের এই দুরবস্থার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।