মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩০০ অভিবাসী বহনকারী নৌকাগুলোকে মালয়েশিয়া তাদের জলসীমা থেকে বহিষ্কার করেছে। খাবার ও পানির সংকটে ভুগছে রোহিঙ্গারা।
মালয়েশিয়া তাদের জলসীমা থেকে মিয়ানমারের ৩০০ অভিবাসী বহনকারী দু’টি নৌকাকে পাহারা দিয়ে বের করে দিয়েছে। মালয়েশিয়ান মেরিটাইম এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি (এমএমইএ) জানিয়েছে, শুক্রবার লংকাউই দ্বীপের উপকূল থেকে নৌকাগুলো শনাক্ত করা হয়। পরে তাদের খাবার ও পানি সরবরাহ করা হলেও নৌকাগুলোকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এমএমইএর মহাপরিচালক মোহাম্মদ রোসলি আবদুল্লাহ বলেছেন, "নৌকাগুলোর বিষয়ে অতিরিক্ত তথ্যের জন্য থাই এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।" তবে অভিবাসীদের রোহিঙ্গা বলে সরাসরি নিশ্চিত করেনি মালয়েশিয়া।
মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমরা কয়েক প্রজন্ম ধরে বসবাস করলেও তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া তারা রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করে।
শুক্রবার লংকাউই দ্বীপে মালয়েশিয়ার পুলিশ আরেকটি নৌকা থেকে ১৯৬ অভিবাসীকে আটক করে, যাদের মধ্যে ৭১ জন শিশু ও ৫৭ জন নারী ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এরা জাতিগত রোহিঙ্গা।
প্রতিবছর অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত শান্ত সমুদ্রপথে রোহিঙ্গারা কাঠের নৌকায় বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এই যাত্রায় তারা চরম ঝুঁকির মুখে পড়েন।
মালয়েশিয়া তাদের জলসীমা থেকে মিয়ানমারের ৩০০ অভিবাসী বহনকারী দু’টি নৌকাকে পাহারা দিয়ে বের করে দিয়েছে। মালয়েশিয়ান মেরিটাইম এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি (এমএমইএ) জানিয়েছে, শুক্রবার লংকাউই দ্বীপের উপকূল থেকে নৌকাগুলো শনাক্ত করা হয়। পরে তাদের খাবার ও পানি সরবরাহ করা হলেও নৌকাগুলোকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এমএমইএর মহাপরিচালক মোহাম্মদ রোসলি আবদুল্লাহ বলেছেন, "নৌকাগুলোর বিষয়ে অতিরিক্ত তথ্যের জন্য থাই এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।" তবে অভিবাসীদের রোহিঙ্গা বলে সরাসরি নিশ্চিত করেনি মালয়েশিয়া।
মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমরা কয়েক প্রজন্ম ধরে বসবাস করলেও তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া তারা রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করে।
শুক্রবার লংকাউই দ্বীপে মালয়েশিয়ার পুলিশ আরেকটি নৌকা থেকে ১৯৬ অভিবাসীকে আটক করে, যাদের মধ্যে ৭১ জন শিশু ও ৫৭ জন নারী ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এরা জাতিগত রোহিঙ্গা।
প্রতিবছর অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত শান্ত সমুদ্রপথে রোহিঙ্গারা কাঠের নৌকায় বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এই যাত্রায় তারা চরম ঝুঁকির মুখে পড়েন।