বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গল কামনা করে পদত্যাগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৯তম উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল।
শনিবার (১০ আগস্ট) তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগের বিষয়টি উপাচার্য নিজেই নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি চেয়েছি যে নতুন সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে দায়িত্ব থেকে সরে যাবো। আগেভাগেই পদত্যাগ করে সরে গেলাম, কোনো আলোচনা হলো না, এটা কোনো সৌজন্যতা নয়। সরকারের একজন উপদেষ্টার সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে।
সিদ্ধান্তটা আগেই নিয়ে রেখেছি, সেটা আলোচনা করে কার্যকর করেছি।মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, শিক্ষক ছিলাম, শিক্ষকদের প্রতিনিধি ছিলাম, উপাচার্য ছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো জায়গায় আমার অবস্থান ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেটা মঙ্গলজনক হয়, সেটাই করা হলো আমার দায়িত্ব।
এই সময়ে আমার পদত্যাগ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঙ্গলজনক হয় সেই কাজ করাকে শ্রেয় মনে করেছি। আমাদের শিক্ষার্থীদেরও চাওয়া আছে আমরা যেন সরে যাই, আমি যেন সরে যাই, উপাচার্যরা যেন সরে যান।’
তিনি আরও বলেন, উপদেষ্টা পরিষদ গঠন হওয়ার আগে আমি কার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবো। উপদেষ্টা পরিষদ গঠন হয়েছে, আমি কথা বললাম। উপদেষ্টা পরিষদের প্রতি আমি সম্মান প্রদর্শন করলাম।বিজ্ঞাপন
ঢাবি ভিসি ছাড়া আরও সাত হলের প্রাধ্যক্ষ পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ ড. নিলুফার পারভীন, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ ড. লাফিফা জামাল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রাধ্যক্ষ ফারহানা বেগম, বিজয় ৭১ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল বাছির,
শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আকরাম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক বিল্লাল হোসেন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম, স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের প্রাধ্যক্ষ ইকবাল রউফ মামুন।
শনিবার (১০ আগস্ট) তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। পদত্যাগের বিষয়টি উপাচার্য নিজেই নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি চেয়েছি যে নতুন সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে দায়িত্ব থেকে সরে যাবো। আগেভাগেই পদত্যাগ করে সরে গেলাম, কোনো আলোচনা হলো না, এটা কোনো সৌজন্যতা নয়। সরকারের একজন উপদেষ্টার সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে।
সিদ্ধান্তটা আগেই নিয়ে রেখেছি, সেটা আলোচনা করে কার্যকর করেছি।মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, শিক্ষক ছিলাম, শিক্ষকদের প্রতিনিধি ছিলাম, উপাচার্য ছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো জায়গায় আমার অবস্থান ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেটা মঙ্গলজনক হয়, সেটাই করা হলো আমার দায়িত্ব।
এই সময়ে আমার পদত্যাগ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঙ্গলজনক হয় সেই কাজ করাকে শ্রেয় মনে করেছি। আমাদের শিক্ষার্থীদেরও চাওয়া আছে আমরা যেন সরে যাই, আমি যেন সরে যাই, উপাচার্যরা যেন সরে যান।’
তিনি আরও বলেন, উপদেষ্টা পরিষদ গঠন হওয়ার আগে আমি কার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবো। উপদেষ্টা পরিষদ গঠন হয়েছে, আমি কথা বললাম। উপদেষ্টা পরিষদের প্রতি আমি সম্মান প্রদর্শন করলাম।বিজ্ঞাপন
ঢাবি ভিসি ছাড়া আরও সাত হলের প্রাধ্যক্ষ পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ ড. নিলুফার পারভীন, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ ড. লাফিফা জামাল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রাধ্যক্ষ ফারহানা বেগম, বিজয় ৭১ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল বাছির,
শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আকরাম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক বিল্লাল হোসেন, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুর রহিম, স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের প্রাধ্যক্ষ ইকবাল রউফ মামুন।