জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে কেন্দ্র করে দেশের দুই জনপ্রিয় খেলা ফুটবল ও ক্রিকেটে বরাদ্দ এবং ব্যয়ের দ্বৈতনীতির প্রশ্ন উঠেছে। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে মোহামেডান ও রহমতগঞ্জের মধ্যকার প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের ভেন্যু পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের জন্য বদলাতে বাধ্য হয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
মোহামেডান ও রহমতগঞ্জের ম্যাচটি কুমিল্লা থেকে মুন্সিগঞ্জে স্থানান্তরিত হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মোহামেডানের ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব। তার ভাষ্য, "হোম ম্যাচে ক্লাবের কিছু অ্যাডভান্টেজ থাকে। পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি আমাদের অ্যাওয়ে খেলতে হচ্ছে।"
অন্যদিকে, বিপিএলের জন্য সরকার তিনটি ভেন্যু—মিরপুর, চট্টগ্রাম, এবং সিলেট স্টেডিয়াম সংস্কারে ৩০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। অথচ দেশের ফুটবল স্টেডিয়ামগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে দুরবস্থার শিকার। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার কাজ চলায় গত তিন মৌসুম ধরে বিভিন্ন জেলা স্টেডিয়ামে ফুটবল লিগ আয়োজন করতে বাধ্য হচ্ছে বাফুফে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, "বিপিএল তারুণ্যের উৎসবের অংশ। এজন্য আমরা স্টেডিয়াম সংস্কার করেছি। ফুটবলকেও আমরা সহযোগিতা করছি।" তবে ফুটবলের জন্য বরাদ্দকৃত স্টেডিয়ামগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার ব্যয়ে বাফুফেকে ফিফার সহায়তার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।
ক্রীড়াঙ্গনের বিশেষজ্ঞদের মতে, ফুটবল ও ক্রিকেটে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বরাদ্দ নীতিতে স্বচ্ছতা ও ভারসাম্যের অভাব রয়েছে। একদিকে বিপিএলের জন্য বড় অঙ্কের সরকারি ব্যয়, অন্যদিকে ফুটবলের ক্ষেত্রে অনুমোদন পেতে দেরি ও মাঠ সংকট—সবকিছুই নতুন করে নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
মোহামেডান ও রহমতগঞ্জের ম্যাচটি কুমিল্লা থেকে মুন্সিগঞ্জে স্থানান্তরিত হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মোহামেডানের ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ নকীব। তার ভাষ্য, "হোম ম্যাচে ক্লাবের কিছু অ্যাডভান্টেজ থাকে। পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি আমাদের অ্যাওয়ে খেলতে হচ্ছে।"
অন্যদিকে, বিপিএলের জন্য সরকার তিনটি ভেন্যু—মিরপুর, চট্টগ্রাম, এবং সিলেট স্টেডিয়াম সংস্কারে ৩০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। অথচ দেশের ফুটবল স্টেডিয়ামগুলো নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে দুরবস্থার শিকার। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার কাজ চলায় গত তিন মৌসুম ধরে বিভিন্ন জেলা স্টেডিয়ামে ফুটবল লিগ আয়োজন করতে বাধ্য হচ্ছে বাফুফে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেছেন, "বিপিএল তারুণ্যের উৎসবের অংশ। এজন্য আমরা স্টেডিয়াম সংস্কার করেছি। ফুটবলকেও আমরা সহযোগিতা করছি।" তবে ফুটবলের জন্য বরাদ্দকৃত স্টেডিয়ামগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার ব্যয়ে বাফুফেকে ফিফার সহায়তার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।
ক্রীড়াঙ্গনের বিশেষজ্ঞদের মতে, ফুটবল ও ক্রিকেটে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বরাদ্দ নীতিতে স্বচ্ছতা ও ভারসাম্যের অভাব রয়েছে। একদিকে বিপিএলের জন্য বড় অঙ্কের সরকারি ব্যয়, অন্যদিকে ফুটবলের ক্ষেত্রে অনুমোদন পেতে দেরি ও মাঠ সংকট—সবকিছুই নতুন করে নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।