জামালপুরের মাদারগঞ্জে নাশকতার মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইতে গিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ৮ নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে জামালপুরের এডিশনাল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা খাতুন তাদের জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন—জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলাম রব্বানী, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মঞ্জুরুল করিম মঞ্জু, বালিজুড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইত্রাজুল ইসলাম মহির ডাক্তার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আতোয়ার হোসেন, শহর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইকবাল হোসেন, সিধুলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রাকিব হাসান বাবু ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার তানভীর সম্পদ।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. জামিল হাসান তাপস জানিয়েছেন, বিভিন্ন সময়ের নৈরাজ্য ও নাশকতার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে মাদারগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলার ভিত্তিতে নেতারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেও আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে মাদারগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান রতন, যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান সাকু, ও মডেল থানার এসআই শোভন সাহাসহ বেশ কয়েকজনের দায়ের করা মামলায় নেতারা অভিযুক্ত হন।
এই ঘটনার পর এলাকায় রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় পর্যবেক্ষকরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
কারাগারে যাওয়া নেতাদের মধ্যে রয়েছেন—জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলাম রব্বানী, চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মঞ্জুরুল করিম মঞ্জু, বালিজুড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইত্রাজুল ইসলাম মহির ডাক্তার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আতোয়ার হোসেন, শহর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইকবাল হোসেন, সিধুলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রাকিব হাসান বাবু ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার তানভীর সম্পদ।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. জামিল হাসান তাপস জানিয়েছেন, বিভিন্ন সময়ের নৈরাজ্য ও নাশকতার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে মাদারগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলার ভিত্তিতে নেতারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেও আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে মাদারগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান রতন, যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান সাকু, ও মডেল থানার এসআই শোভন সাহাসহ বেশ কয়েকজনের দায়ের করা মামলায় নেতারা অভিযুক্ত হন।
এই ঘটনার পর এলাকায় রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় পর্যবেক্ষকরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি।