
ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র মো. আতিক একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। বাহাদুর শাহ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় আতিকের মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে তার পায়ে ও শরীরে গুরুতর আঘাত লাগে।
গত শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ধোলাইখাল এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এরপর শিক্ষার্থীরা বাহাদুর শাহ পরিবহনের ৯টি বাস আটক করে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুর থেকে এই বাসগুলো আটক রাখা হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বাহাদুর শাহ পরিবহনের অধিকাংশ বাস ফিটনেসবিহীন এবং চালকরা দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে গাড়ি চালায়। আহত আতিকের সহপাঠী রবিউল ইসলাম বলেন, “আমাদের সহপাঠীকে গাড়ি চাপা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোম্পানি কোনো যোগাযোগ করেনি। বাধ্য হয়ে আমরা এই বাসগুলো আটক করেছি এবং বিচারের দাবি জানাচ্ছি।”
তবে এই ঘটনাটি সমাধানের জন্য উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন নিউ মার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিন উদ্দিন। তিনি বলেন, “ঘটনাটি অন্য জায়গায় ঘটেছে, কিন্তু শিক্ষার্থীরা বাসগুলো এখানে নিয়ে এসেছে। আমরা উভয় পক্ষকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের জন্য আহ্বান জানিয়েছি।”
গত শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ধোলাইখাল এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এরপর শিক্ষার্থীরা বাহাদুর শাহ পরিবহনের ৯টি বাস আটক করে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুর থেকে এই বাসগুলো আটক রাখা হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বাহাদুর শাহ পরিবহনের অধিকাংশ বাস ফিটনেসবিহীন এবং চালকরা দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে গাড়ি চালায়। আহত আতিকের সহপাঠী রবিউল ইসলাম বলেন, “আমাদের সহপাঠীকে গাড়ি চাপা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোম্পানি কোনো যোগাযোগ করেনি। বাধ্য হয়ে আমরা এই বাসগুলো আটক করেছি এবং বিচারের দাবি জানাচ্ছি।”
তবে এই ঘটনাটি সমাধানের জন্য উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন নিউ মার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিন উদ্দিন। তিনি বলেন, “ঘটনাটি অন্য জায়গায় ঘটেছে, কিন্তু শিক্ষার্থীরা বাসগুলো এখানে নিয়ে এসেছে। আমরা উভয় পক্ষকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের জন্য আহ্বান জানিয়েছি।”