ফরিদপুরে ট্রেনের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নারায়ণগঞ্জের একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সকলে নিকট আত্মীয় এবং তাদের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায়। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে ফরিদপুর সদরের গেরদা এলাকায় মুন্সিবাজার রেলক্রসিংয়ে রাজবাড়ী-ভাঙ্গা রেল সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয় এবং আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর বাকি দুইজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন মামুন চৌধুরী ওরফে লিটন (৫০) ও তার স্ত্রী ফাহমিদা শারমীন মুন (৪০), সাজিয়া সাজু (৪৫), আতিফা রহমান ভাইয়া (৩৬) এবং উম্মে তানসুমা রিনতু (৩০)।
নিহত মামুন চৌধুরীর ভায়রা মো. সালাউদ্দিন জানান, তারা ফরিদপুর সদরের গেরদা এলাকায় ঘোরার পর নারায়ণগঞ্জে ফেরার পথে মাইক্রোবাসে ট্রেনের ধাক্কায় এ দুর্ঘটনার শিকার হন। তাদের সবাই একই পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়।
রাজবাড়ী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিক মো. সিদ্দিকুর ইসলাম জানান, নিহতদের স্বজনদের আবেদনের ভিত্তিতে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয় এবং আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর বাকি দুইজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন মামুন চৌধুরী ওরফে লিটন (৫০) ও তার স্ত্রী ফাহমিদা শারমীন মুন (৪০), সাজিয়া সাজু (৪৫), আতিফা রহমান ভাইয়া (৩৬) এবং উম্মে তানসুমা রিনতু (৩০)।
নিহত মামুন চৌধুরীর ভায়রা মো. সালাউদ্দিন জানান, তারা ফরিদপুর সদরের গেরদা এলাকায় ঘোরার পর নারায়ণগঞ্জে ফেরার পথে মাইক্রোবাসে ট্রেনের ধাক্কায় এ দুর্ঘটনার শিকার হন। তাদের সবাই একই পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়।
রাজবাড়ী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিক মো. সিদ্দিকুর ইসলাম জানান, নিহতদের স্বজনদের আবেদনের ভিত্তিতে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।