প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কারের দাবি না করেন, তবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে, তিনি আরও জানান, যদি সংস্কারের দাবিতে বাড়তি সময় প্রয়োজন হয়, তাহলে আগামী বছরের জুন, অর্থাৎ ২৬ সালের ২৬ তারিখ পর্যন্ত সময় বাড়ানোর প্রয়োজন হবে।
শফিকুল আলম মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-এ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের রোডম্যাপ জনগণের মধ্যে একটি জনআকাঙ্ক্ষা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে এবং দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতির দিকে এগিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছিল, সে অনুযায়ী আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলার হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু বর্তমানে তা ২২ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। এর মানে হলো আমরা পুনরুদ্ধার করেছি।”
শফিকুল আলমের এসব বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি করেছে, যেহেতু ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে কিনা, তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে আলোচনা চলছে।
শফিকুল আলম মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-এ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের রোডম্যাপ জনগণের মধ্যে একটি জনআকাঙ্ক্ষা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে এবং দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতির দিকে এগিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছিল, সে অনুযায়ী আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন ডলার হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু বর্তমানে তা ২২ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। এর মানে হলো আমরা পুনরুদ্ধার করেছি।”
শফিকুল আলমের এসব বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি করেছে, যেহেতু ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে কিনা, তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে আলোচনা চলছে।