যশোরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরগুড়কে ভেজালমুক্ত রাখার শপথ নিয়েছেন জেলার শতাধিক গাছি। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে চৌগাছা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত গাছি সমাবেশে এই শপথ বাক্য পাঠ করান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুস্মিতা সাহা।
গাছিদের শপথ গ্রহণের এই উদ্যোগকে কেন্দ্র করে আগামী ১৫ জানুয়ারি থেকে চৌগাছা উপজেলা পরিষদ চত্বরে তিন দিনব্যাপী খেজুরগুড়ের মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সমাবেশে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১০ জন করে মোট ১১০ জন গাছি উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুস্মিতা সাহা গাছিদের উদ্দেশ্যে বলেন, "যশোরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরগুড়ের স্বকীয়তা রক্ষা করতে গাছিদের এগিয়ে আসতে হবে। নতুন প্রজন্মকে গাছি হতে উৎসাহিত করতে হবে।" তিনি আরও জানান, পুকুর, নদীর পাড়, স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সীমানায় খেজুরগাছ রোপণের পরিকল্পনা নেওয়া হবে।
গাছিরা তাদের শপথে প্রতিশ্রুতি দেন যে, তারা খেজুরগুড়ে কোনো প্রকার ভেজাল দেবেন না। এতে জিআই পণ্য হিসেবে যশোরের খেজুরগুড়ের খ্যাতি অক্ষুণ্ণ থাকবে।
সমাবেশে বক্তারা খেজুরগুড় রপ্তানির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুসাব্বির হুসাইন বলেন, "খেজুরগুড় নিয়ে বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে এর উৎপাদন প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন ও রপ্তানির ব্যবস্থা করা হবে।"
আগামী ১ মাঘ থেকে চৌগাছায় শুরু হবে তিন দিনব্যাপী খেজুরগুড়ের মেলা। এতে উপজেলার সকল গাছিদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। মেলা ঘিরে স্থানীয়দের মাঝে ইতোমধ্যেই উৎসাহের সৃষ্টি হয়েছে।
গাছিদের শপথ গ্রহণের এই উদ্যোগকে কেন্দ্র করে আগামী ১৫ জানুয়ারি থেকে চৌগাছা উপজেলা পরিষদ চত্বরে তিন দিনব্যাপী খেজুরগুড়ের মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সমাবেশে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১০ জন করে মোট ১১০ জন গাছি উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুস্মিতা সাহা গাছিদের উদ্দেশ্যে বলেন, "যশোরের ঐতিহ্যবাহী খেজুরগুড়ের স্বকীয়তা রক্ষা করতে গাছিদের এগিয়ে আসতে হবে। নতুন প্রজন্মকে গাছি হতে উৎসাহিত করতে হবে।" তিনি আরও জানান, পুকুর, নদীর পাড়, স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সীমানায় খেজুরগাছ রোপণের পরিকল্পনা নেওয়া হবে।
গাছিরা তাদের শপথে প্রতিশ্রুতি দেন যে, তারা খেজুরগুড়ে কোনো প্রকার ভেজাল দেবেন না। এতে জিআই পণ্য হিসেবে যশোরের খেজুরগুড়ের খ্যাতি অক্ষুণ্ণ থাকবে।
সমাবেশে বক্তারা খেজুরগুড় রপ্তানির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুসাব্বির হুসাইন বলেন, "খেজুরগুড় নিয়ে বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে এর উৎপাদন প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন ও রপ্তানির ব্যবস্থা করা হবে।"
আগামী ১ মাঘ থেকে চৌগাছায় শুরু হবে তিন দিনব্যাপী খেজুরগুড়ের মেলা। এতে উপজেলার সকল গাছিদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। মেলা ঘিরে স্থানীয়দের মাঝে ইতোমধ্যেই উৎসাহের সৃষ্টি হয়েছে।