ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) ক্যাম্পাস ও হলে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে ঢামেকের একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শফিকুল আলম চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে মোট পাঁচটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সিদ্ধান্তগুলো হলো—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাতে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন; আন্দোলনে আহত সব শিক্ষার্থীর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা; ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস, শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাস এবং ডা. আলীম চৌধুরী ছাত্রীবাসে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি
(ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, অন্যান্য এবং নতুনভাবে গঠিত কোনো ছাত্রসংগঠন) স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ; ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে প্রকাশ্যে বা গোপনে পুনরায় ছাত্ররাজনীতির চর্চা, রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন ও তাতে অন্যদের আহ্বান এবং তাদের সমর্থনমূলক কর্মকাণ্ডে প্রচার-প্রচারণায় সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে, তাঁর বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে তাৎক্ষণিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হলো, গত ১২ জুন এক তদন্ত কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যেসব ছাত্রকে ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাসে অবস্থান, একাডেমিক ক্লাস ও ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়, আজকের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় তা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়।
কলেজ সূত্র জানায়, বৈঠকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শফিকুল আলম চৌধুরীসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
আজ শনিবার দুপুরে ঢামেকের একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শফিকুল আলম চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে মোট পাঁচটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সিদ্ধান্তগুলো হলো—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাতে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন; আন্দোলনে আহত সব শিক্ষার্থীর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা; ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস, শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাস এবং ডা. আলীম চৌধুরী ছাত্রীবাসে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি
(ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, অন্যান্য এবং নতুনভাবে গঠিত কোনো ছাত্রসংগঠন) স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ; ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে প্রকাশ্যে বা গোপনে পুনরায় ছাত্ররাজনীতির চর্চা, রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন ও তাতে অন্যদের আহ্বান এবং তাদের সমর্থনমূলক কর্মকাণ্ডে প্রচার-প্রচারণায় সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে, তাঁর বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে তাৎক্ষণিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত হলো, গত ১২ জুন এক তদন্ত কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যেসব ছাত্রকে ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাসে অবস্থান, একাডেমিক ক্লাস ও ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়, আজকের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় তা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়।
কলেজ সূত্র জানায়, বৈঠকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শফিকুল আলম চৌধুরীসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।