চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ সীমান্তে আপাতত কাঁটাতারের বেড়া বা রাস্তা নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে সম্মত হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে অনুষ্ঠিত তৃতীয় পতাকা বৈঠকে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হয়।
৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বৈঠকের পর জানান, দুই বাহিনীর কর্মকর্তারা ফলপ্রসূ আলোচনা করেছেন এবং বিএসএফ আপাতত নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভবিষ্যতে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া বা রাস্তা হবে কিনা তা নির্ধারণে বিজিবি ও বিএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় বসবেন।
এর আগে গত রোববার (৫ জানুয়ারি) চৌকা বিওপির সীমান্ত পিলার ১৭৭/২-এস থেকে প্রায় ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকাজ শুরু করে বিএসএফ। বিজিবির টহল দল তাৎক্ষণিকভাবে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে কাজ বন্ধের অনুরোধ জানায়। তবে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিএসএফ পুনরায় মাটি খননের কাজ শুরু করলে উত্তেজনা তৈরি হয়।
বিজিবির দ্রুত পদক্ষেপে উত্তেজনা কমে আসে। বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে রাজশাহী সেক্টর কমান্ডার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং পতাকা বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠকের পর বিএসএফ তাদের অতিরিক্ত জনবল সরিয়ে নেয়।
সীমান্তের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। তবে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আরও কার্যকর সমন্বয়ের মাধ্যমে যেকোনো উত্তেজনা প্রশমনে কাজ করতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বৈঠকের পর জানান, দুই বাহিনীর কর্মকর্তারা ফলপ্রসূ আলোচনা করেছেন এবং বিএসএফ আপাতত নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভবিষ্যতে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া বা রাস্তা হবে কিনা তা নির্ধারণে বিজিবি ও বিএসএফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় বসবেন।
এর আগে গত রোববার (৫ জানুয়ারি) চৌকা বিওপির সীমান্ত পিলার ১৭৭/২-এস থেকে প্রায় ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকাজ শুরু করে বিএসএফ। বিজিবির টহল দল তাৎক্ষণিকভাবে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে কাজ বন্ধের অনুরোধ জানায়। তবে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিএসএফ পুনরায় মাটি খননের কাজ শুরু করলে উত্তেজনা তৈরি হয়।
বিজিবির দ্রুত পদক্ষেপে উত্তেজনা কমে আসে। বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে রাজশাহী সেক্টর কমান্ডার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং পতাকা বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠকের পর বিএসএফ তাদের অতিরিক্ত জনবল সরিয়ে নেয়।
সীমান্তের উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। তবে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আরও কার্যকর সমন্বয়ের মাধ্যমে যেকোনো উত্তেজনা প্রশমনে কাজ করতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।