গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে ৪০ বছরের পুরোনো কারখানা পলিকন লিমিটেড অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে। গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালে কারখানার প্রধান ফটকে একটি নোটিশ টাঙিয়ে এই ঘোষণা দেয়া হয়।
পলিকন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ফয়সাল জহিরের স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ডলার সংকটের কারণে গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি কাঁচামাল আমদানি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এর পাশাপাশি ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে চলমান লোডশেডিংয়ে উৎপাদন প্রায় ৮০% কমে যায়।
কারখানাটি বন্ধের ঘোষণার পর প্রায় ৭০০ শ্রমিকের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কর্মরত ইকবাল হোসেন বলেন, "১৭ বছর ধরে কাজ করছি। এখন কীভাবে সংসার চালাব?" মেকানিক্যাল সেকশনের শ্রমিক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "৩৭ বছর ধরে কাজ করেছি। এখন আমাদের কথা কেউ ভাবছে না।"
নোটিশে জানানো হয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে শ্রম আইন অনুযায়ী ধাপে ধাপে সকল বকেয়া পরিশোধ করা হবে। তবে শ্রমিকদের দাবি, প্রথমে সব পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে কারখানা বন্ধ করা উচিত।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক মো. মোর্শেদ জামান জানান, মালিকপক্ষ নভেম্বর মাসের বকেয়া বেতন ১২ জানুয়ারি পরিশোধ করবে। এছাড়া ১৩ জানুয়ারি শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
ডলার সংকট ও লোডশেডিংয়ের কারণে শিল্পখাত ক্রমেই চাপের মুখে পড়ছে। পলিকন লিমিটেডের মতো কারখানার বন্ধ হওয়া এই সমস্যার গভীরতা তুলে ধরেছে। সংশ্লিষ্ট মহলগুলোর উচিত দ্রুত কার্যকর সমাধান বের করা।
পলিকন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ফয়সাল জহিরের স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ডলার সংকটের কারণে গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি কাঁচামাল আমদানি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এর পাশাপাশি ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে চলমান লোডশেডিংয়ে উৎপাদন প্রায় ৮০% কমে যায়।
কারখানাটি বন্ধের ঘোষণার পর প্রায় ৭০০ শ্রমিকের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এখানে কর্মরত ইকবাল হোসেন বলেন, "১৭ বছর ধরে কাজ করছি। এখন কীভাবে সংসার চালাব?" মেকানিক্যাল সেকশনের শ্রমিক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "৩৭ বছর ধরে কাজ করেছি। এখন আমাদের কথা কেউ ভাবছে না।"
নোটিশে জানানো হয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে শ্রম আইন অনুযায়ী ধাপে ধাপে সকল বকেয়া পরিশোধ করা হবে। তবে শ্রমিকদের দাবি, প্রথমে সব পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে কারখানা বন্ধ করা উচিত।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক মো. মোর্শেদ জামান জানান, মালিকপক্ষ নভেম্বর মাসের বকেয়া বেতন ১২ জানুয়ারি পরিশোধ করবে। এছাড়া ১৩ জানুয়ারি শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
ডলার সংকট ও লোডশেডিংয়ের কারণে শিল্পখাত ক্রমেই চাপের মুখে পড়ছে। পলিকন লিমিটেডের মতো কারখানার বন্ধ হওয়া এই সমস্যার গভীরতা তুলে ধরেছে। সংশ্লিষ্ট মহলগুলোর উচিত দ্রুত কার্যকর সমাধান বের করা।