
বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত পিটার হাসের উত্তরসূরি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ কূটনীতিক ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন। আগামী সপ্তাহে ঢাকায় এসে তিনি তার নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে।
ঢাকার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ডেভিড মিলিকে ঢাকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত করেছিলেন। তবে মার্কিন সিনেটে সেই মনোনয়নের শুনানি না হওয়ায় ডেভিড মিলির ঢাকায় আসা সম্ভব হয়নি। ফলে নতুন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত ট্র্যাসি জ্যাকবসন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে থাকবেন।
ট্র্যাসি জ্যাকবসন একজন পেশাদার কূটনীতিক। তিনি তুর্কমিনিস্তান, তাজিকিস্তান, এবং কসোভোয় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া রাশিয়া, ইথিওপিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, এবং লাটভিয়ার মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন।
২০১৭ সালে কূটনীতিক হিসেবে অবসর নেওয়ার আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে উপনির্বাহী সচিব হিসেবে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাকে অবসর থেকে ফিরিয়ে এনে পররাষ্ট্র দপ্তরে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে তিনি আফগানিস্তান–সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের পরিচালক এবং ইথিওপিয়ায় দেড় বছরের জন্য ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ট্র্যাসি জ্যাকবসনের দায়িত্ব গ্রহণ ঢাকার কূটনৈতিক অঙ্গনে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করবে। তার অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পিটার হাসের পর ট্র্যাসি জ্যাকবসনের দায়িত্ব গ্রহণ মার্কিন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ধারাবাহিকতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা এই দায়িত্ব পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ঢাকার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ডেভিড মিলিকে ঢাকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত করেছিলেন। তবে মার্কিন সিনেটে সেই মনোনয়নের শুনানি না হওয়ায় ডেভিড মিলির ঢাকায় আসা সম্ভব হয়নি। ফলে নতুন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত ট্র্যাসি জ্যাকবসন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে থাকবেন।
ট্র্যাসি জ্যাকবসন একজন পেশাদার কূটনীতিক। তিনি তুর্কমিনিস্তান, তাজিকিস্তান, এবং কসোভোয় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া রাশিয়া, ইথিওপিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, এবং লাটভিয়ার মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন।
২০১৭ সালে কূটনীতিক হিসেবে অবসর নেওয়ার আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে উপনির্বাহী সচিব হিসেবে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাকে অবসর থেকে ফিরিয়ে এনে পররাষ্ট্র দপ্তরে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে তিনি আফগানিস্তান–সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের পরিচালক এবং ইথিওপিয়ায় দেড় বছরের জন্য ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ট্র্যাসি জ্যাকবসনের দায়িত্ব গ্রহণ ঢাকার কূটনৈতিক অঙ্গনে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করবে। তার অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পিটার হাসের পর ট্র্যাসি জ্যাকবসনের দায়িত্ব গ্রহণ মার্কিন-বাংলাদেশ সম্পর্কের ধারাবাহিকতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা এই দায়িত্ব পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।