
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার সংকৈর গ্রামের বৈদাশীর হাট নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদরাসার কক্ষে ইয়াসিন আলীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে। আহত ইয়াসিন সংকৈর বটতলা গ্রামের সামিউল ইসলামের ছেলে।
আহত শিক্ষার্থী বাবা সামিউল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমার ছেলে ওই মাদরাসায় ৯ থেকে ১০ বছর ধরে নাজেরা শাখায় পড়াশোনা করছে। গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে হুজুরের সাইকেল নিয়ে বাসায় যায়। পরে সাইকেলটি মাদরাসায় পাঠিয়েছে। সোমবার সন্ধার আগে মাদরাসায় ফিরলে শাহ আলম হুজুর আমার ছেলেকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে চোখ, মুখ, নাক, কান ফাটিয়ে দেয় এবং হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত করে। ছেলেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করিয়েছি। আমি এর সঠিক বিচার চাই। কি অপরাধে আমার ছেলেকে এভাবে মারল হুজুর ।
মাদরাসার প্রধান হুজুর মো. শাহিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, মাদরাসা নাজেরা বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আমার সাইকেল নিয়ে বাসা চলে যায়। আমি বাইরে গিয়ে সাইকেল না পেয়ে ভ্যানে করে গেছি। পরে এসে শুনি আমাদের মাদরাসার শিক্ষক তাকে শাসন করেছে। এতে হয়ত একটু বেশি ব্যাথা পেয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, ওই ছাত্রের পিঠে, হাতে ও চোখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওদুদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আহত শিক্ষার্থী বাবা সামিউল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমার ছেলে ওই মাদরাসায় ৯ থেকে ১০ বছর ধরে নাজেরা শাখায় পড়াশোনা করছে। গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে হুজুরের সাইকেল নিয়ে বাসায় যায়। পরে সাইকেলটি মাদরাসায় পাঠিয়েছে। সোমবার সন্ধার আগে মাদরাসায় ফিরলে শাহ আলম হুজুর আমার ছেলেকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে চোখ, মুখ, নাক, কান ফাটিয়ে দেয় এবং হাত ও পায়ে গুরুতর আঘাত করে। ছেলেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করিয়েছি। আমি এর সঠিক বিচার চাই। কি অপরাধে আমার ছেলেকে এভাবে মারল হুজুর ।
মাদরাসার প্রধান হুজুর মো. শাহিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, মাদরাসা নাজেরা বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আমার সাইকেল নিয়ে বাসা চলে যায়। আমি বাইরে গিয়ে সাইকেল না পেয়ে ভ্যানে করে গেছি। পরে এসে শুনি আমাদের মাদরাসার শিক্ষক তাকে শাসন করেছে। এতে হয়ত একটু বেশি ব্যাথা পেয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, ওই ছাত্রের পিঠে, হাতে ও চোখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওদুদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।