
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলায় বিয়ের মাত্র তিন দিনের মাথায় শ্বশুরবাড়ি থেকে নববধূ তানিয়া আক্তারের (১৮) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তার স্বামী মো. আব্দুর রহিমকে আটক করা হয়েছে।
রবিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের দক্ষিণ হযরতপুর গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত তানিয়া আক্তার পার্বতীপুর উপজেলার কুড়িয়াইল গ্রামের আবু তালেবের মেয়ে।
নিহতের পরিবারের বরাতে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুই পরিবারের সম্মতিতে তানিয়ার বিয়ে হয় দক্ষিণ হযরতপুর গ্রামের আব্দুর রহিমের সঙ্গে। শনিবার রাতে তানিয়া বাবার বাড়িতে যান এবং রোববার সন্ধ্যার আগে শ্বশুরবাড়ির লোকজন এসে তাকে নিয়ে যান। কিন্তু রাত ৩টার দিকে জানা যায়, স্বামী রহিম তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে।
চিরিরবন্দর থানার ওসি আব্দুল ওদুদ জানান, "আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আসামিকে আটক করি। প্রাথমিক তদন্তে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্যের জেরে শ্বাসরোধে হত্যার তথ্য পেয়েছি। নিহতের পরিবার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে এবং আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।"
এই নৃশংস ঘটনার বিচার দাবি করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করছে।
রবিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের দক্ষিণ হযরতপুর গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত তানিয়া আক্তার পার্বতীপুর উপজেলার কুড়িয়াইল গ্রামের আবু তালেবের মেয়ে।
নিহতের পরিবারের বরাতে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুই পরিবারের সম্মতিতে তানিয়ার বিয়ে হয় দক্ষিণ হযরতপুর গ্রামের আব্দুর রহিমের সঙ্গে। শনিবার রাতে তানিয়া বাবার বাড়িতে যান এবং রোববার সন্ধ্যার আগে শ্বশুরবাড়ির লোকজন এসে তাকে নিয়ে যান। কিন্তু রাত ৩টার দিকে জানা যায়, স্বামী রহিম তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে।
চিরিরবন্দর থানার ওসি আব্দুল ওদুদ জানান, "আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আসামিকে আটক করি। প্রাথমিক তদন্তে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্যের জেরে শ্বাসরোধে হত্যার তথ্য পেয়েছি। নিহতের পরিবার একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে এবং আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।"
এই নৃশংস ঘটনার বিচার দাবি করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করছে।