
হাইকোর্ট সম্প্রতি লোডশেডিংয়ের সিডিউল ২৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশের বিষয়ে একটি রুল জারি করেছে। আদালত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিবকে এ বিষয়ে কারণ দর্শাতে বলেছে, কেন লোডশেডিংয়ের সময় ২৪ ঘণ্টা আগে জানানো হবে না। একইসঙ্গে, গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে বৈষম্য কেন থাকবে না, সেটাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
এই রুলটি জনস্বার্থে মুরাদ ভূঁইয়া নামের এক ব্যক্তির করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা হয়। রিটকারী আদালতকে জানান, গরমের সময় শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি লোডশেডিং হয়, যার ফলে পোল্ট্রি খামারসহ নানা উৎপাদনমূলক শিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এর আগে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছিলেন, সরকার গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহে কোনো বৈষম্য রাখবে না। তিনি জানান, সকলকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে এবং সেচ উৎপাদনে কোনো ব্যাঘাত যাতে না ঘটে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এই রুলের মাধ্যমে আদালত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পাশাপাশি গ্রাম ও শহরের বৈষম্য দূর করার বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়েছে।
এই রুলটি জনস্বার্থে মুরাদ ভূঁইয়া নামের এক ব্যক্তির করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা হয়। রিটকারী আদালতকে জানান, গরমের সময় শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি লোডশেডিং হয়, যার ফলে পোল্ট্রি খামারসহ নানা উৎপাদনমূলক শিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এর আগে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছিলেন, সরকার গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহে কোনো বৈষম্য রাখবে না। তিনি জানান, সকলকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে এবং সেচ উৎপাদনে কোনো ব্যাঘাত যাতে না ঘটে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এই রুলের মাধ্যমে আদালত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পাশাপাশি গ্রাম ও শহরের বৈষম্য দূর করার বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়েছে।