
লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর শুক্রবার সারা দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে এই পদক্ষেপ নিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। বিমানবন্দর খোলার ঘোষণা না আসা পর্যন্ত যাত্রীদের সেখানে না আসার অনুরোধ করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দর হিথ্রোয় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এর কারণে আশপাশের বিস্তর এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
বিমানবন্দরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, "আমাদের যাত্রী ও সহকর্মীদের নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য ২১শে মার্চ ২৩:৫৯ (রাত ১১টা ৫৯ মিনিট) পর্যন্ত হিথ্রো বন্ধ করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।"
"আমরা জানি এটি যাত্রীদের জন্য হতাশাজনক হবে এবং আমরা আশ্বস্ত করতে চাই যে আমরা পরিস্থিতি সমাধানের জন্য যতটা সম্ভব কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি," যোগ করেন তিনি।
হিথ্রো'র মুখপাত্র আরও বলেছেন, "যদিও দমকল কর্মীরা এই ঘটনায় কাজ করে যাচ্ছেন, তবে কখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে সে সম্পর্কে আমাদের স্পষ্ট ধারণা নেই।"
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এই বিঘ্নের জন্য ক্ষমা চেয়েছে এবং যাত্রীদের আরও তথ্যের জন্য তাদের এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিয়েছে।
হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার ৩০০ ফ্লাইট ওঠা-নামা করে। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, গত বছর রেকর্ড ৮৩ দশমিক ৯ মিলিয়ন যাত্রী (আট কোটি ৩৯ লাখ) এই বিমানবন্দরের টার্মিনালগুলো ব্যবহার করেছেন।শুক্রবার হিথ্রোর অচলাবস্থার কারণে অন্তত এক হাজার ৩৫১টি ফ্লাইট প্রভাবিত হবে।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটরাডার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (যার নাম আগে ছিল 'টুইট') এক পোস্টে জানিয়েছে, হিথ্রো বন্ধ ঘোষণা করার সময় প্রায় ১২০টি ফ্লাইট আকাশে ছিল যেগুলো এই ঘোষণা জটিলতায় পড়বে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স বিবিসিকে জানিয়েছে, তাদের সাতটি ফ্লাইট হিথ্রোর উদ্দেশে রওনা হওয়ার পর আবার ফিরে গেছে বা অন্য বিমানবন্দরের দিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সরকারি সংস্থা কোয়ান্টাস এয়ারলাইন বিবিসি নিউজকে জানিয়েছে তাদের দুটি ফ্লাইটের রাস্তা বদলে লন্ডন থেকে প্যারিসের দিকে নেওয়া হয়েছে।
বিবিসি সাংবাদিক টমাস ম্যাকিনটোশ একটি ফুটবল ম্যাচ দেখে গ্রিসের রাজধানী এথেন্স থেকে লন্ড ফিরছিলেন। বিমানে ওঠার সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর তিনি শুনতে পান, একজন স্টাফ চিৎকার করে ববলছেন "হিথ্রোতে সমস্ত ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।"
এরপর অন্তত ৫০ জন যাত্রীর এরপর আবার গ্রিসে প্রবেশের জন্য পাসপোর্ট জমা দেন।
অনেক যাত্রী এডিনবার্গ, গ্লাসগো বা অ্যাবারডিন পর্যন্ত কোনো সংযোগকারী ফ্লাইট পাওয়া যায় কিনা সেই পরিকল্পনা করছিলেন। তবে শেষ মুহূর্তে এসে তাদের বাড়তি খরচের বিষয়েও ভাবতে হয়।
যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দর হিথ্রোয় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এর কারণে আশপাশের বিস্তর এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
বিমানবন্দরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, "আমাদের যাত্রী ও সহকর্মীদের নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য ২১শে মার্চ ২৩:৫৯ (রাত ১১টা ৫৯ মিনিট) পর্যন্ত হিথ্রো বন্ধ করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।"
"আমরা জানি এটি যাত্রীদের জন্য হতাশাজনক হবে এবং আমরা আশ্বস্ত করতে চাই যে আমরা পরিস্থিতি সমাধানের জন্য যতটা সম্ভব কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি," যোগ করেন তিনি।
হিথ্রো'র মুখপাত্র আরও বলেছেন, "যদিও দমকল কর্মীরা এই ঘটনায় কাজ করে যাচ্ছেন, তবে কখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে পারে সে সম্পর্কে আমাদের স্পষ্ট ধারণা নেই।"
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এই বিঘ্নের জন্য ক্ষমা চেয়েছে এবং যাত্রীদের আরও তথ্যের জন্য তাদের এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিয়েছে।
হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার ৩০০ ফ্লাইট ওঠা-নামা করে। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, গত বছর রেকর্ড ৮৩ দশমিক ৯ মিলিয়ন যাত্রী (আট কোটি ৩৯ লাখ) এই বিমানবন্দরের টার্মিনালগুলো ব্যবহার করেছেন।শুক্রবার হিথ্রোর অচলাবস্থার কারণে অন্তত এক হাজার ৩৫১টি ফ্লাইট প্রভাবিত হবে।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটরাডার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (যার নাম আগে ছিল 'টুইট') এক পোস্টে জানিয়েছে, হিথ্রো বন্ধ ঘোষণা করার সময় প্রায় ১২০টি ফ্লাইট আকাশে ছিল যেগুলো এই ঘোষণা জটিলতায় পড়বে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স বিবিসিকে জানিয়েছে, তাদের সাতটি ফ্লাইট হিথ্রোর উদ্দেশে রওনা হওয়ার পর আবার ফিরে গেছে বা অন্য বিমানবন্দরের দিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার সরকারি সংস্থা কোয়ান্টাস এয়ারলাইন বিবিসি নিউজকে জানিয়েছে তাদের দুটি ফ্লাইটের রাস্তা বদলে লন্ডন থেকে প্যারিসের দিকে নেওয়া হয়েছে।
বিবিসি সাংবাদিক টমাস ম্যাকিনটোশ একটি ফুটবল ম্যাচ দেখে গ্রিসের রাজধানী এথেন্স থেকে লন্ড ফিরছিলেন। বিমানে ওঠার সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর তিনি শুনতে পান, একজন স্টাফ চিৎকার করে ববলছেন "হিথ্রোতে সমস্ত ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।"
এরপর অন্তত ৫০ জন যাত্রীর এরপর আবার গ্রিসে প্রবেশের জন্য পাসপোর্ট জমা দেন।
অনেক যাত্রী এডিনবার্গ, গ্লাসগো বা অ্যাবারডিন পর্যন্ত কোনো সংযোগকারী ফ্লাইট পাওয়া যায় কিনা সেই পরিকল্পনা করছিলেন। তবে শেষ মুহূর্তে এসে তাদের বাড়তি খরচের বিষয়েও ভাবতে হয়।