
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ চলাকালে বাংলাদেশের সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে আন্তর্জাতিক জুতার ব্র্যান্ড বাটা’র শোরুমে ও মার্কিন ফাস্ট ফুড চেইন কেএফসি’র ব্রাঞ্চে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ৪৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার দিনভর চলমান ওই ঘটনায় দু’টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ বিষয়ক আরও তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আরও মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সোমবার দিবাগত রাতে পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দোষীদের গ্রেফতার করেছে জানিয়ে এতে আরও বলা হয় যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এই ভাঙচুর-লুটপাটের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে বিক্ষোভের সময় ধারণ করা ভিডিও ফুটেজগুলো পর্যালোচনা করছে।
এই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার না করা পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে গতকাল বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিলো। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ তাতে সাড়া দিয়েছিলো।
তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানেও মিছিল, সমাবেশ ও ধর্মঘট পালন করা হয়।
কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের নামে কেএফসি, পিৎজা হাট, বাটা, ডোমিনোজ পিৎজা’র মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের অনেক বিক্রয় কেন্দ্রে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
পরিস্থিতি সহিংস দিকে চলে গেলে এসব ব্র্যান্ডের অনেক বিক্রয় কেন্দ্র গতকাল বন্ধ রাখা হয়।
আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার দিনভর চলমান ওই ঘটনায় দু’টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ বিষয়ক আরও তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আরও মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সোমবার দিবাগত রাতে পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দোষীদের গ্রেফতার করেছে জানিয়ে এতে আরও বলা হয় যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এই ভাঙচুর-লুটপাটের ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে বিক্ষোভের সময় ধারণ করা ভিডিও ফুটেজগুলো পর্যালোচনা করছে।
এই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার না করা পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে গতকাল বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিলো। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ তাতে সাড়া দিয়েছিলো।
তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানেও মিছিল, সমাবেশ ও ধর্মঘট পালন করা হয়।
কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের নামে কেএফসি, পিৎজা হাট, বাটা, ডোমিনোজ পিৎজা’র মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের অনেক বিক্রয় কেন্দ্রে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়।
পরিস্থিতি সহিংস দিকে চলে গেলে এসব ব্র্যান্ডের অনেক বিক্রয় কেন্দ্র গতকাল বন্ধ রাখা হয়।