আজ ইসলামী ব্যাংকের দখল নিয়ে সংঘাত ও গোলাগুলিতে যারা জড়িত, তাদের শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আমি নিজেও একসময় ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম। এসব ধরপাকড় কম করিনি।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ইসলামী ব্যাংকের এ ঘটনার বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে কথা বলা হবে। যারা দোষী, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে মতবিনিময় সভার পর দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
ব্যাংক থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রে সীমা আরোপ করা হয়েছে (দুই লাখ) এবং সেই সঙ্গে এটিএম বুথে টাকা পাওয়া যাচ্ছে না।
সাংবাদিকেরা বলেন, এসব কারণে মানুষ বিপাকে পড়েছে। এ পরিস্থিতি কত দিন চলবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, টাকা নেই, তা নয়। এটা করা হয়েছে নিরাপত্তাহীনতার কারণে। এটিএম বুথেও হামলা হয়েছে, সে জন্য শঙ্কা ছিল। অর্থসচিব বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে দেখবেন।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, আমি তো জানি, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংকাররা প্রতিদিন বড় ট্রাঙ্কে করে টাকা নিয়ে যান। কিন্তু এখন রাস্তা দিয়ে সেই টাকা পরিবহন করা বিপজ্জনক। সে জন্য এটা করা হয়েছে। পরিস্থিতি শিগগির স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
আজকের বৈঠকে কর্মকর্তাদের কী বার্তা দেওয়া হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করার কথা বলেছি। কোনো কিছু ফেলে রাখা যাবে না। সেই সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের কথা বলেছি।
গভর্নর ও এনবিআর চেয়ারম্যানের নিয়োগ প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এখন গভর্নর নিয়োগের বিষয়ে চিন্তিত, এনবিআরের বিষয় ভিন্ন।
চেয়ারম্যান তো প্রশাসন থেকেই আসেন। গভর্নর ও সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিগগির নিয়োগ দেওয়া হবে।
গভর্নর নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন মানদণ্ড বিবেচনা করা হবে—
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, গভর্নর না থাকলেও ডেপুটি গভর্নরেরা কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। পেমেন্ট সিস্টেমের জন্য তো গভর্নর প্রয়োজন হয় না।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ইসলামী ব্যাংকের এ ঘটনার বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে কথা বলা হবে। যারা দোষী, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে মতবিনিময় সভার পর দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
ব্যাংক থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রে সীমা আরোপ করা হয়েছে (দুই লাখ) এবং সেই সঙ্গে এটিএম বুথে টাকা পাওয়া যাচ্ছে না।
সাংবাদিকেরা বলেন, এসব কারণে মানুষ বিপাকে পড়েছে। এ পরিস্থিতি কত দিন চলবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, টাকা নেই, তা নয়। এটা করা হয়েছে নিরাপত্তাহীনতার কারণে। এটিএম বুথেও হামলা হয়েছে, সে জন্য শঙ্কা ছিল। অর্থসচিব বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে দেখবেন।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, আমি তো জানি, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংকাররা প্রতিদিন বড় ট্রাঙ্কে করে টাকা নিয়ে যান। কিন্তু এখন রাস্তা দিয়ে সেই টাকা পরিবহন করা বিপজ্জনক। সে জন্য এটা করা হয়েছে। পরিস্থিতি শিগগির স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
আজকের বৈঠকে কর্মকর্তাদের কী বার্তা দেওয়া হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করার কথা বলেছি। কোনো কিছু ফেলে রাখা যাবে না। সেই সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের কথা বলেছি।
গভর্নর ও এনবিআর চেয়ারম্যানের নিয়োগ প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এখন গভর্নর নিয়োগের বিষয়ে চিন্তিত, এনবিআরের বিষয় ভিন্ন।
চেয়ারম্যান তো প্রশাসন থেকেই আসেন। গভর্নর ও সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিগগির নিয়োগ দেওয়া হবে।
গভর্নর নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন মানদণ্ড বিবেচনা করা হবে—
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, গভর্নর না থাকলেও ডেপুটি গভর্নরেরা কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। পেমেন্ট সিস্টেমের জন্য তো গভর্নর প্রয়োজন হয় না।