লীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের পদ থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে। আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত দেশের দুটি স্থানে নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
পিরোজপুর
পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়কসহ চারজন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বহিষ্কার হওয়া চারজন হলেন পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মারুফ হাসান, যুগ্ম আহ্বায়ক বদিউজ্জামান শেখ ও রিয়াজ শিকদার এবং ভান্ডারিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব শামীম হাওলাদার
এ বিষয়ে বদিউজ্জামান শেখ বলেন, ‘আমার নামে কোনো ব্যক্তি অভিযোগ করেননি। অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে যে শাস্তি দেবে মেনে নেব। আমি জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বিএনপির একজন নেতা বলেন, বহিষ্কৃত নেতাদের বিরুদ্ধে দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে। তবে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন বলেন,এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতারা চারজন নেতাকে বহিষ্কার করেছেন।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে পিরোজপুরে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছেন। তাঁরা ফেরিঘাট ও বলেশ্বর সেতুর টোল প্লাজা দখল করে নেন।
পটুয়াখালী
হামলা, ভাঙচুর, হুমকি ও লুটপাটের অভিযোগে পটুয়াখালীর বাউফল পৌরসভা বিএনপির সভাপতি মো. হুমায়ুন কবিরকে বহিষ্কার করেছে জেলা বিএনপি।
আজ বরিশাল বিভাগীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, জেলা বিএনপির সিদ্ধান্ত মোতাবেক গতকাল রাতে তাঁকে (মো. হুমায়ুন কবির) বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ ও সদস্যসচিব স্নেহাংশু সরকার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বাউফল উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, লুটপাট ও হুমকি-ধমকির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৮ আগস্ট মো. হুমায়ুন কবিরের কাছে লিখিত ও সরাসরি মৌখিক জবাব চাওয়া হয়। তিনি যে জবাব দিয়েছেন, তা জেলা বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি।
এ জন্য মো. হুমায়ুন কবিরকে বাউফল পৌর বিএনপির সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতিকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পিরোজপুর
পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়কসহ চারজন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বহিষ্কার হওয়া চারজন হলেন পিরোজপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মারুফ হাসান, যুগ্ম আহ্বায়ক বদিউজ্জামান শেখ ও রিয়াজ শিকদার এবং ভান্ডারিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব শামীম হাওলাদার
এ বিষয়ে বদিউজ্জামান শেখ বলেন, ‘আমার নামে কোনো ব্যক্তি অভিযোগ করেননি। অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে যে শাস্তি দেবে মেনে নেব। আমি জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বিএনপির একজন নেতা বলেন, বহিষ্কৃত নেতাদের বিরুদ্ধে দখল ও চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে। তবে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন বলেন,এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতারা চারজন নেতাকে বহিষ্কার করেছেন।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে পিরোজপুরে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছেন। তাঁরা ফেরিঘাট ও বলেশ্বর সেতুর টোল প্লাজা দখল করে নেন।
পটুয়াখালী
হামলা, ভাঙচুর, হুমকি ও লুটপাটের অভিযোগে পটুয়াখালীর বাউফল পৌরসভা বিএনপির সভাপতি মো. হুমায়ুন কবিরকে বহিষ্কার করেছে জেলা বিএনপি।
আজ বরিশাল বিভাগীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, জেলা বিএনপির সিদ্ধান্ত মোতাবেক গতকাল রাতে তাঁকে (মো. হুমায়ুন কবির) বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ ও সদস্যসচিব স্নেহাংশু সরকার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বাউফল উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, লুটপাট ও হুমকি-ধমকির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৮ আগস্ট মো. হুমায়ুন কবিরের কাছে লিখিত ও সরাসরি মৌখিক জবাব চাওয়া হয়। তিনি যে জবাব দিয়েছেন, তা জেলা বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি।
এ জন্য মো. হুমায়ুন কবিরকে বাউফল পৌর বিএনপির সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতিকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।