
৪৩তম বিসিএসের গেজেট থেকে যাদের নাম বাদ পড়েছে, অবিলম্বে তাদের নিয়োগ দেয়ার দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে দাবি আদায়ে জনা বিশেক শিক্ষার্থীকে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
একইসাথে ‘সরকারি চাকুরি ভেরিফিকেশন নীতিমালা’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবিও জানিয়েছে এই শিক্ষার্থীরা। শুরুতে তারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও পরবর্তীতে তাদের বাদ দিয়েই গেজেট প্রকাশ করা হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সরকারি চাকরিতে ক্যাডার হিসেবে নিয়োগের জন্য প্রথম দফায় যাদের গেজেটভুক্ত করা হয়েছিলো, তাদের মধ্যে ১৬৮ জনের নাম বাদ দিয়ে নতুন গেজেট প্রকাশ করে ডিসেম্বরে। এ নিয়ে তোলপাড় হয় সেসময়। এই ১৬৮ জনের মধ্যে অন্তত ৭১ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের, মানে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বলে অভিযোগ উঠেছিল।
নিয়মানুযায়ী,বিসিএস পরীক্ষা ও যাচাই- বাছাইয়ের সব ধাপ শেষে সরকার উত্তীর্ণদের চাকরিতে নিয়োগ দিয়ে গেজেট প্রকাশ করে থাকে।
গেজেট প্রকাশের আগে পুলিশ ভেরিফিকেশনে প্রায় প্রতি বছরেই অল্প সংখ্যক হলেও বাদ পড়ার ঘটনা বহু বছর ধরে ঘটে আসছে।
কিন্তু গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর ফৌজদারি অপরাধ না করলে বাদ পড়ার ঘটনা বিরল। কারণ চূড়ান্তভাবে যাদের নাম গেজেটে থাকে তারাই চাকরিতে যোগ দিয়ে থাকেন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে দাবি আদায়ে জনা বিশেক শিক্ষার্থীকে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
একইসাথে ‘সরকারি চাকুরি ভেরিফিকেশন নীতিমালা’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দাবিও জানিয়েছে এই শিক্ষার্থীরা। শুরুতে তারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও পরবর্তীতে তাদের বাদ দিয়েই গেজেট প্রকাশ করা হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সরকারি চাকরিতে ক্যাডার হিসেবে নিয়োগের জন্য প্রথম দফায় যাদের গেজেটভুক্ত করা হয়েছিলো, তাদের মধ্যে ১৬৮ জনের নাম বাদ দিয়ে নতুন গেজেট প্রকাশ করে ডিসেম্বরে। এ নিয়ে তোলপাড় হয় সেসময়। এই ১৬৮ জনের মধ্যে অন্তত ৭১ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের, মানে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বলে অভিযোগ উঠেছিল।
নিয়মানুযায়ী,বিসিএস পরীক্ষা ও যাচাই- বাছাইয়ের সব ধাপ শেষে সরকার উত্তীর্ণদের চাকরিতে নিয়োগ দিয়ে গেজেট প্রকাশ করে থাকে।
গেজেট প্রকাশের আগে পুলিশ ভেরিফিকেশনে প্রায় প্রতি বছরেই অল্প সংখ্যক হলেও বাদ পড়ার ঘটনা বহু বছর ধরে ঘটে আসছে।
কিন্তু গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর ফৌজদারি অপরাধ না করলে বাদ পড়ার ঘটনা বিরল। কারণ চূড়ান্তভাবে যাদের নাম গেজেটে থাকে তারাই চাকরিতে যোগ দিয়ে থাকেন।