
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে এগিয়ে আসছিল একটি গাড়ি। গাড়িটির গতিরোধ করে ডাকাত দল। দেখা যায় গাড়ির ভেতরে পুলিশ। এরপর দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে ডাকাতরা। পাঁচজনের দল থেকে দুজন ধরা পড়ে পুলিশের হাতে।
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ঘটেছে এমন ঘটনা। সোমবার (২৮ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার ডুগডুগি বাজারের ধলিহার খাঁ পুকুর মাজার সংলগ্ন নির্মাণাধীন ব্রিজের পূর্ব পাশে থেকে তাদের আটক করে পুলিশ। আটকদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বেশকিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আটকরা হলেন, জয়পুরহাট কালাই উপজেলার বিয়ালা এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে ইমদাদুল হক (৪৯) ও একই উপজেলার চাকলামা নিমেরপাড় এলাকার সেয়দ আলী বাচ্চুর ছেলে আজিজার রহমান (৩৮)।
এরমধ্যে ইমদাদুল হকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থাকায় ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক।
পলাতকরা হলেন, জেলার কালাই উপজেলার জগডুম্বর এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে হেলাল উদ্দীন (২৮), ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা কুঠিপাড়া এলাকার খয়ের মণ্ডলের ছেলে আব্দুর সাত্তার (৪৪) ও বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার শফিকুল ইসলাম (৫২)।
পুলিশ জানায়, রাতে হিলি-ঘোড়াঘাট আঞ্চলিক সড়কে পুলিশের একটি গাড়ি টহল দিচ্ছিলো। এসময় ডাকাতের একটি দল ডুগডুগি ধলিহার খাঁ পুকুর মাজার সংলগ্ন নির্মাণাধীন ব্রিজের পূর্বপাশ এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। পুলিশের গাড়িটি ওই এলাকায় এলে ডাকাতদল গতিরোধ করে ডাকাতির চেষ্টা চালায়। এসময় পুলিশ দেখে তারা পালানোর চেষ্টা করে। পরে তাদের মধ্যে তিনজন পালিয়ে গেলেও দুজনকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহার করা বেশকিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
ওসি নাজমুল হক জানান, সাধারণ মানুষের গাড়ি মনে করে পুলিশের একটি গাড়িকে গতিরোধ করে ডাকাতির চেষ্টা করে ডাকাতদল। তাদের মধ্যে কয়েকজন পালিয়ে গেলেও দুজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। আটকদের সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে দিনাজপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ঘটেছে এমন ঘটনা। সোমবার (২৮ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার ডুগডুগি বাজারের ধলিহার খাঁ পুকুর মাজার সংলগ্ন নির্মাণাধীন ব্রিজের পূর্ব পাশে থেকে তাদের আটক করে পুলিশ। আটকদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বেশকিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আটকরা হলেন, জয়পুরহাট কালাই উপজেলার বিয়ালা এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে ইমদাদুল হক (৪৯) ও একই উপজেলার চাকলামা নিমেরপাড় এলাকার সেয়দ আলী বাচ্চুর ছেলে আজিজার রহমান (৩৮)।
এরমধ্যে ইমদাদুল হকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থাকায় ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক।
পলাতকরা হলেন, জেলার কালাই উপজেলার জগডুম্বর এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে হেলাল উদ্দীন (২৮), ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা কুঠিপাড়া এলাকার খয়ের মণ্ডলের ছেলে আব্দুর সাত্তার (৪৪) ও বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার শফিকুল ইসলাম (৫২)।
পুলিশ জানায়, রাতে হিলি-ঘোড়াঘাট আঞ্চলিক সড়কে পুলিশের একটি গাড়ি টহল দিচ্ছিলো। এসময় ডাকাতের একটি দল ডুগডুগি ধলিহার খাঁ পুকুর মাজার সংলগ্ন নির্মাণাধীন ব্রিজের পূর্বপাশ এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। পুলিশের গাড়িটি ওই এলাকায় এলে ডাকাতদল গতিরোধ করে ডাকাতির চেষ্টা চালায়। এসময় পুলিশ দেখে তারা পালানোর চেষ্টা করে। পরে তাদের মধ্যে তিনজন পালিয়ে গেলেও দুজনকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহার করা বেশকিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
ওসি নাজমুল হক জানান, সাধারণ মানুষের গাড়ি মনে করে পুলিশের একটি গাড়িকে গতিরোধ করে ডাকাতির চেষ্টা করে ডাকাতদল। তাদের মধ্যে কয়েকজন পালিয়ে গেলেও দুজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। আটকদের সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে দিনাজপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।