
দিনাজপুরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী, ছিনতাইকারী ও ডাকাতদলের নেতা মো. মুসাকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার দিকে সদর উপজেলার বড়ইল গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে মুসাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুসা বড়ইল গ্রামের মৃত কছিম উদ্দিনের ছেলে।
মঙ্গলবার (০৩জুন২০২৫)দুপুরে দিনাজপুর সুপার মারুফাত হুসাইন নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেসব্রিফিং এ মুসাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানান।
পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন জানান, তার নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) মো. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর পিপিএম ও পুলিশ পরিদর্শক (ডিবি) মো. সোহেল রানার সমন্বয়ে গঠিত একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় দিনাজপুরের হাবিপ্রবি এলাকার দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী ও ডাকাত মুসাকে গ্রেপ্তার করে।
তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, দস্যুতা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস বিরোধী অপরাধ ও মাদকসহ মোট ২০টি মামলা রয়েছে এবং সে দিনাজপুর কোতয়ালি থানার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি।
তিনি জানান, এই নিয়ে মুসাকে ৮ বার গ্রেপ্তার করা হলো। এর আগে সে আরো ৭ বার গ্রেপ্তার হয়েছিল। কিন্তু জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারো ওই কাজে জড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ সুপার আরো জানান, অপরাধী যেই হোক পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করবেই। অপরাধীরা হয় অপরাধ ছাড়বে, না হয় দিনাজপুর ছাড়বে। দিনাজপুরে ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ীসহ কোনো অপরাধীর জায়গা হবে না। দিনাজপুরের সব মাদক ব্যবসায়ীকে আমরা ধরবো। হয় তারা মাদক বিক্রি বন্ধ করবে, অন্যথায় এখান থেকে চলে যাবে।
প্রতিবেদক: মোঃ মোমিনুল ইসলাম
সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার দিকে সদর উপজেলার বড়ইল গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে মুসাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুসা বড়ইল গ্রামের মৃত কছিম উদ্দিনের ছেলে।
মঙ্গলবার (০৩জুন২০২৫)দুপুরে দিনাজপুর সুপার মারুফাত হুসাইন নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেসব্রিফিং এ মুসাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানান।
পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন জানান, তার নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) মো. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর পিপিএম ও পুলিশ পরিদর্শক (ডিবি) মো. সোহেল রানার সমন্বয়ে গঠিত একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় দিনাজপুরের হাবিপ্রবি এলাকার দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী ও ডাকাত মুসাকে গ্রেপ্তার করে।
তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, দস্যুতা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস বিরোধী অপরাধ ও মাদকসহ মোট ২০টি মামলা রয়েছে এবং সে দিনাজপুর কোতয়ালি থানার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি।
তিনি জানান, এই নিয়ে মুসাকে ৮ বার গ্রেপ্তার করা হলো। এর আগে সে আরো ৭ বার গ্রেপ্তার হয়েছিল। কিন্তু জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারো ওই কাজে জড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ সুপার আরো জানান, অপরাধী যেই হোক পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করবেই। অপরাধীরা হয় অপরাধ ছাড়বে, না হয় দিনাজপুর ছাড়বে। দিনাজপুরে ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ীসহ কোনো অপরাধীর জায়গা হবে না। দিনাজপুরের সব মাদক ব্যবসায়ীকে আমরা ধরবো। হয় তারা মাদক বিক্রি বন্ধ করবে, অন্যথায় এখান থেকে চলে যাবে।
প্রতিবেদক: মোঃ মোমিনুল ইসলাম