
পবিত্র ঈদুল আজহা ২০২৫ উপলক্ষে দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাতের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম ঈদগাহ হিসেবে খ্যাত এই ময়দান প্রতিবছর লাখো মুসল্লির মিলনমেলায় পরিণত হয়।
গোর-এ-শহীদ ঈদগাহ ময়দান ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে ঈদের জামাতের আয়োজন করে আসছে। ২০১৭ সালে এখানে নির্মিত হয় ৫২ গম্বুজবিশিষ্ট এক বিশাল মিনার, যার উচ্চতা ৬০ ফুট এবং মেহরাবের উচ্চতা ৪৭ ফুট। চারপাশ ঘিরে রয়েছে ৩২টি বিশালাকৃতি আর্চ, প্রতিটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫১৬ ফুট ।
নামাজের সময়সূচি ও ইমাম
আগামী শনিবার, ৭ জুন ২০২৫, সকাল ৮:৩০ মিনিটে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মো. মাহফুজুর রহমান ।
মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। ময়দানে বসানো হয়েছে ৫০টি সিসিটিভি ক্যামেরা, যা দিয়ে প্রতিটি মুহূর্ত পর্যবেক্ষণ করা হবে ।
মুসল্লিদের জন্য ময়দানে স্থাপন করা হয়েছে ৩০০টি ওজুখানা, ৪০টি শৌচাগার ও পাঁচটি স্থানে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। প্রতিটি প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর স্থাপন করা হয়েছে। মুসল্লিরা শুধু জায়নামাজ ও ছাতা নিয়ে ঈদগাহ ময়দানে প্রবেশ করতে পারবেন ।
আশপাশের জেলার মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একটি ঠাকুরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন থেকে এবং অপরটি পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল ৬টায় দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে ।
গোর-এ-শহীদ ঈদগাহ ময়দান ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে ঈদের জামাতের আয়োজন করে আসছে। ২০১৭ সালে এখানে নির্মিত হয় ৫২ গম্বুজবিশিষ্ট এক বিশাল মিনার, যার উচ্চতা ৬০ ফুট এবং মেহরাবের উচ্চতা ৪৭ ফুট। চারপাশ ঘিরে রয়েছে ৩২টি বিশালাকৃতি আর্চ, প্রতিটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫১৬ ফুট ।
নামাজের সময়সূচি ও ইমাম
আগামী শনিবার, ৭ জুন ২০২৫, সকাল ৮:৩০ মিনিটে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মো. মাহফুজুর রহমান ।
মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে গঠিত বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। ময়দানে বসানো হয়েছে ৫০টি সিসিটিভি ক্যামেরা, যা দিয়ে প্রতিটি মুহূর্ত পর্যবেক্ষণ করা হবে ।
মুসল্লিদের জন্য ময়দানে স্থাপন করা হয়েছে ৩০০টি ওজুখানা, ৪০টি শৌচাগার ও পাঁচটি স্থানে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। প্রতিটি প্রবেশপথে মেটাল ডিটেক্টর স্থাপন করা হয়েছে। মুসল্লিরা শুধু জায়নামাজ ও ছাতা নিয়ে ঈদগাহ ময়দানে প্রবেশ করতে পারবেন ।
আশপাশের জেলার মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একটি ঠাকুরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন থেকে এবং অপরটি পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল ৬টায় দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে ।