রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কারের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, বৈষম্যমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
মানবাধিকার নিশ্চিতের উপযোগী রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলার কথাও বলেছে তারা।আজ সোমবার আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে টিআইবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, তরুণ নেতৃত্বে এই অভ্যুত্থানই প্রমাণ করে অদম্য, অপ্রতিরোধ্য তারুণ্যকে উপেক্ষা বা নিপীড়নের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না।
সব রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এই আন্দোলন থেকে শিক্ষা নিতে হবে। তারুণ্যের শক্তিকে দমন নয়, বরং তাদের তথা জনগণের ন্যায্য মানবাধিকার নিশ্চিতের উপযোগী রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
যুব দিবস উপলক্ষে টিআইবির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তরুণ প্রজন্মের অংশীজনেরা বেশ কিছু সুপারিশ করেছেন—বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়া, দুবৃর্ত্তায়িত রাজনীতির পরাজয়ের শিক্ষা অনুসরণ, বাক্স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহের দলীয়করণ বন্ধ করা।
এ ছাড়া টিআইবির সুপারিশে রয়েছে—জাতিসংঘের উদ্যোগে সম্পূর্ণ স্বাধীন কমিশন গঠন করার মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সরকারি পদ-পদবী ও জনপ্রতিনিধিত্বকে দুর্নীতির লাইসেন্স হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে
অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জন ও বিস্তারের পথ রুদ্ধ করা, ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করার নীতি বন্ধ করা, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণ।
মানবাধিকার নিশ্চিতের উপযোগী রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলার কথাও বলেছে তারা।আজ সোমবার আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে টিআইবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, তরুণ নেতৃত্বে এই অভ্যুত্থানই প্রমাণ করে অদম্য, অপ্রতিরোধ্য তারুণ্যকে উপেক্ষা বা নিপীড়নের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না।
সব রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এই আন্দোলন থেকে শিক্ষা নিতে হবে। তারুণ্যের শক্তিকে দমন নয়, বরং তাদের তথা জনগণের ন্যায্য মানবাধিকার নিশ্চিতের উপযোগী রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
যুব দিবস উপলক্ষে টিআইবির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তরুণ প্রজন্মের অংশীজনেরা বেশ কিছু সুপারিশ করেছেন—বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়া, দুবৃর্ত্তায়িত রাজনীতির পরাজয়ের শিক্ষা অনুসরণ, বাক্স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহের দলীয়করণ বন্ধ করা।
এ ছাড়া টিআইবির সুপারিশে রয়েছে—জাতিসংঘের উদ্যোগে সম্পূর্ণ স্বাধীন কমিশন গঠন করার মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সরকারি পদ-পদবী ও জনপ্রতিনিধিত্বকে দুর্নীতির লাইসেন্স হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে
অবৈধ অর্থসম্পদ অর্জন ও বিস্তারের পথ রুদ্ধ করা, ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করার নীতি বন্ধ করা, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে উদ্যোগ গ্রহণ।