সিলেটে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগে ৪৮ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সোমবার (১২ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়টির বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যানারে এক সংবাদ সম্মেলনে এই আল্টিমেটাম দেওয়া হয়। এর আগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন তারা।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলন হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাজি মাসুদ বলেন, শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এনায়েত হোসেন, ট্রেজারার মো. শাহ আলম ও রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান আড়ালে চলে গেছেন। যার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ এই কর্মকর্তা নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, দলীয়করণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসছেন।
তারা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রেখেছেন। রেজিস্ট্রার ফজলুর রহমান কথায় কথায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিয়ে আসছেন। তার ভয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তটস্থ ছিলেন।
কাজি মাসুদ বলেন, আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে রেজিস্ট্রার ক্যাম্পাসে একক রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছেন। তার কথার বাইরে গেলে নানাভাবে হুমকি দিয়ে থাকেন। এই নৈরাজ্যের অবসানে উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে।
সোমবার (১২ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়টির বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যানারে এক সংবাদ সম্মেলনে এই আল্টিমেটাম দেওয়া হয়। এর আগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন তারা।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলন হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাজি মাসুদ বলেন, শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এনায়েত হোসেন, ট্রেজারার মো. শাহ আলম ও রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান আড়ালে চলে গেছেন। যার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ এই কর্মকর্তা নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, দলীয়করণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসছেন।
তারা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রেখেছেন। রেজিস্ট্রার ফজলুর রহমান কথায় কথায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিয়ে আসছেন। তার ভয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তটস্থ ছিলেন।
কাজি মাসুদ বলেন, আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে রেজিস্ট্রার ক্যাম্পাসে একক রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছেন। তার কথার বাইরে গেলে নানাভাবে হুমকি দিয়ে থাকেন। এই নৈরাজ্যের অবসানে উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে।