ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাইয়ের পীর সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, অগণিত ছাত্র-জনতার জীবন ও রক্তে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে।
তাই দেশের মাটিতে তাদের আর রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। তাদের প্রতি নমনীয়তার কোনো সুযোগ নেই।সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে সৈয়দ রেজাউল করিম এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গত দেড় দশকে আওয়ামী স্বৈরাচার নিজেদের অভিশপ্ত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষকে বিষিয়ে তুলেছিল।
আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর ছাড়া সবাই ছিল মাজলুম, আর তারা ছিল জালিম। ক্ষমতার অপপ্রয়োগ, অধিকার হরণ, জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন- এমনকি দেশের স্বাধীনতা-স্বার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেওয়াসহ হেন কোনো কাজ নেই, যা তারা করেনি।
ফলশ্রুতিতে আপামর জনসাধারণ ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে নিঃস্বার্থভাবে একাত্বতা পোষণ করে এবং স্বৈরাচার পতনের একদফা দাবিতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ছাত্র-জনতার জীবনের বিনিময়ে গঠিত অন্তর্বতী সরকারের দায়িত্বে যারা এসেছেন, তাদের কাছ থেকে দায়িত্বশীল বক্তব্য আশা করে দেশের মানুষ।
যে বক্তব্যে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়, দ্বিধাবিভক্ত হয়—এমন বক্তব্য ছাত্র-জনতা প্রত্যাশা করে না।
তাই দেশের মাটিতে তাদের আর রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। তাদের প্রতি নমনীয়তার কোনো সুযোগ নেই।সোমবার রাতে এক বিবৃতিতে সৈয়দ রেজাউল করিম এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, গত দেড় দশকে আওয়ামী স্বৈরাচার নিজেদের অভিশপ্ত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের মানুষকে বিষিয়ে তুলেছিল।
আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর ছাড়া সবাই ছিল মাজলুম, আর তারা ছিল জালিম। ক্ষমতার অপপ্রয়োগ, অধিকার হরণ, জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন- এমনকি দেশের স্বাধীনতা-স্বার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেওয়াসহ হেন কোনো কাজ নেই, যা তারা করেনি।
ফলশ্রুতিতে আপামর জনসাধারণ ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে নিঃস্বার্থভাবে একাত্বতা পোষণ করে এবং স্বৈরাচার পতনের একদফা দাবিতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়।
ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, ছাত্র-জনতার জীবনের বিনিময়ে গঠিত অন্তর্বতী সরকারের দায়িত্বে যারা এসেছেন, তাদের কাছ থেকে দায়িত্বশীল বক্তব্য আশা করে দেশের মানুষ।
যে বক্তব্যে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়, দ্বিধাবিভক্ত হয়—এমন বক্তব্য ছাত্র-জনতা প্রত্যাশা করে না।