ঢাকা, ১৫ আগস্ট, ২০২৪ (বাসস) : ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদে অধিষ্ঠিত হওয়ায় নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি শান্তিপূর্ণভাবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যত উত্তরণে তাঁর ও সরকারের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
গত ১৪ আগস্ট (যুক্তরাজ্যের সময়) অধ্যাপক ইউনূসকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন,
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আপনার নিয়োগ লাভকে আমি আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।
তিনি আরো বলেন,আমরা আপনার ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে কাজ করার জন্য উন্মুখ। কারণ এ সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে একটি শান্তিপূর্ণ উত্তরণের সুযোগ তৈরি করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে, জাতির সামনে বিদ্যমান একাধিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য আপনার নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ হবে।
তিনি বলেন, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের সাথে তার দৃঢ় ও স্থায়ী সম্পর্ককে মূল্যায়ন করে, যা আমাদের জনগণের মধ্যকার গভীর সম্পর্ক ও কমনওয়েলথ মূল্যবোধের দ্বারা সুদৃঢ় হয়েছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন,বন্ধুপ্রতীম দেশ হিসেবে আমরা সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহে সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনায় গভীরভাবে শোকাহত।
তিনি বলেন, আমরা ছাত্রদের এবং আরও অনেকের সাহসিকতাকে স্বীকৃতি দিয়েছি যারা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য একটি ভিন্ন ভবিষ্যতের আহ্বান জানিয়েছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে শান্তি, আইন-শৃঙ্খলা ও সমৃদ্ধি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে আপনার কাজে ব্রিটিশ সরকার আপনাকে সমর্থন করতে চায়।
তিনি শান্তিপূর্ণভাবে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যত উত্তরণে তাঁর ও সরকারের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
গত ১৪ আগস্ট (যুক্তরাজ্যের সময়) অধ্যাপক ইউনূসকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন,
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আপনার নিয়োগ লাভকে আমি আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।
তিনি আরো বলেন,আমরা আপনার ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে কাজ করার জন্য উন্মুখ। কারণ এ সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে একটি শান্তিপূর্ণ উত্তরণের সুযোগ তৈরি করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে, জাতির সামনে বিদ্যমান একাধিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য আপনার নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ হবে।
তিনি বলেন, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের সাথে তার দৃঢ় ও স্থায়ী সম্পর্ককে মূল্যায়ন করে, যা আমাদের জনগণের মধ্যকার গভীর সম্পর্ক ও কমনওয়েলথ মূল্যবোধের দ্বারা সুদৃঢ় হয়েছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন,বন্ধুপ্রতীম দেশ হিসেবে আমরা সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহে সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনায় গভীরভাবে শোকাহত।
তিনি বলেন, আমরা ছাত্রদের এবং আরও অনেকের সাহসিকতাকে স্বীকৃতি দিয়েছি যারা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য একটি ভিন্ন ভবিষ্যতের আহ্বান জানিয়েছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে শান্তি, আইন-শৃঙ্খলা ও সমৃদ্ধি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে আপনার কাজে ব্রিটিশ সরকার আপনাকে সমর্থন করতে চায়।