মরিসিও পচেত্তিনোর কোচিং ক্যারিয়ার ১৫ বছরের। তবে এক যুগের বেশি সময় কোচিং করালেও কখনো জাতীয় দল সামলাননি। অবশেষে প্রথম জাতীয় দল হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র দলের দায়িত্ব নিচ্ছেন পচেত্তিনো। এই আর্জেন্টাইন কোচ ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের বিষয়ে সম্মত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য অ্যাথলেটিক।
দুই বছর পর ফিফা বিশ্বকাপ হবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায়। ৪৮ দলের এই বিশ্বকাপে ফাইনালসহ সবচেয়ে বেশি ৭৮টি ম্যাচ হবে যুক্তরাষ্ট্রেই।
৫২ বছর বয়সী পচেত্তিনো সর্বশেষ ছিলেন চেলসিতে। ২০২৩ সালে দুই বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু করলেও কর্তৃপক্ষ এবং পচেত্তিনোর কেউই নিজেদের জায়গায় সন্তুষ্ট ছিলেন না।
গত মে মাসে উভয় পক্ষের সম্মতিতে চুক্তি বাতিল করা হয়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ফুটবল দল কোচবিহীন জুলাই থেকে। যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকায় দলটি গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়লে চাকরি যায় গ্রেগ বারহাল্টারের। এরপর থেকেই একজন বড় নামের কোচ খুঁজছিল যুক্তরাষ্ট্র।
দ্য অ্যাথলেটিকের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের নজর ছিল ইয়ুর্গেন ক্লপের দিকে। যিনি এবারের গ্রীষ্মে লিভারপুলের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। জার্মানির এই কোচ কোচিং থেকে কিছুটা সময় দূরে থাকার বিষয়ে অনড় থাকলে বিকল্পের দিকে হাত বাড়াতে হয় যুক্তরাষ্ট্রকে।
এর মধ্যে সেরা পছন্দ ছিলেন পচেত্তিনোই।আর্জেন্টাইন এই কোচ ২০০৯ সালে তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনের দল এসপানিওলের কোচ হন। এরপর কাজ করেছেন সাউদাম্পটন টটেনহাম, পিএসজি ও চেলসিতে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাঁচ বছর কাটিয়েছেন টটেনহামে যে দলটি তাঁর অধীনে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে খেলে।
ইএসপিএন ও অ্যাথলেটিকের সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কোচ হওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন পচেত্তিনো
শিগগিরই দলটির সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে পচেত্তিনোর অভিযান শুরু হতে পারে ৭ সেপ্টেম্বর কানাডার সঙ্গে প্রীতি ম্যাচ দিয়ে
দুই বছর পর ফিফা বিশ্বকাপ হবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায়। ৪৮ দলের এই বিশ্বকাপে ফাইনালসহ সবচেয়ে বেশি ৭৮টি ম্যাচ হবে যুক্তরাষ্ট্রেই।
৫২ বছর বয়সী পচেত্তিনো সর্বশেষ ছিলেন চেলসিতে। ২০২৩ সালে দুই বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু করলেও কর্তৃপক্ষ এবং পচেত্তিনোর কেউই নিজেদের জায়গায় সন্তুষ্ট ছিলেন না।
গত মে মাসে উভয় পক্ষের সম্মতিতে চুক্তি বাতিল করা হয়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ফুটবল দল কোচবিহীন জুলাই থেকে। যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকায় দলটি গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়লে চাকরি যায় গ্রেগ বারহাল্টারের। এরপর থেকেই একজন বড় নামের কোচ খুঁজছিল যুক্তরাষ্ট্র।
দ্য অ্যাথলেটিকের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের নজর ছিল ইয়ুর্গেন ক্লপের দিকে। যিনি এবারের গ্রীষ্মে লিভারপুলের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। জার্মানির এই কোচ কোচিং থেকে কিছুটা সময় দূরে থাকার বিষয়ে অনড় থাকলে বিকল্পের দিকে হাত বাড়াতে হয় যুক্তরাষ্ট্রকে।
এর মধ্যে সেরা পছন্দ ছিলেন পচেত্তিনোই।আর্জেন্টাইন এই কোচ ২০০৯ সালে তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনের দল এসপানিওলের কোচ হন। এরপর কাজ করেছেন সাউদাম্পটন টটেনহাম, পিএসজি ও চেলসিতে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাঁচ বছর কাটিয়েছেন টটেনহামে যে দলটি তাঁর অধীনে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে খেলে।
ইএসপিএন ও অ্যাথলেটিকের সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কোচ হওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন পচেত্তিনো
শিগগিরই দলটির সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে পচেত্তিনোর অভিযান শুরু হতে পারে ৭ সেপ্টেম্বর কানাডার সঙ্গে প্রীতি ম্যাচ দিয়ে