মেয়ের জীবনের বদলে আমরা টাকা নিতে পারবো না। নিলে সে খুবই দুঃখ পাবে। এমন মন্তব্য করেছেন আর জি কর মেডিকেল কলেজের নিহত শিক্ষার্থীর বাবা শেখর রঞ্জন দেবনাথ।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় তিনি বলেন, সিবিআই কর্মকর্তারা আজ এসেছিলেন। আমাদের বয়ানসহ যতগুলো তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, সেগুলো তারা নিয়ে গেছেন।
নিহতের বাবা বলেন, গোটা দেশের পাশাপাশি বিদেশে যেভাবে এই ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ আন্দোলন হচ্ছে
আমরা শতভাগ তার পাশে রয়েছি। আন্দোলনকারী সবাইকে আমাদের ভালোবাসা জানাই। সবাইকে আমাদের নিজেদের ছেলেমেয়ের
বুধবার রাতে আর জি কর মেডিকেলে হামলার পেছনে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা রয়েছে কি না প্রশ্ন করলে শেখর রঞ্জন দেবনাথ বলেন এটি আমরা বলতে পারবো না। এটি প্রশাসনের বিষয়। তারা বুঝতে পারবে। এ নিয়ে আমার মন্তব্য করা ঠিক নয়।
তিনি বলেন, সিবিআই আশ্বস্ত করেছে, অভিযুক্তদের ধরতে পারলেই তার চরম শাস্তি দেওয়া হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটি করা হবে।
সম্প্রতি কলকাতার একটি প্রথম সারির মেডিকেল কলেজে কতর্ব্যরত অবস্থায় একজন তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে গোটা ভারত।
৩১ বছর বয়সী ওই তরুণীর দেহের ময়নাতদন্তে চরম যৌন লাঞ্ছনার প্রমাণ মিলেছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ গোটা ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, এই অভিযোগ ওঠার পর সমাজের সর্বস্তরের মানুষ কার্যত ফুঁসে উঠেছে।
নিহত মৌমিতা দেবনাথ ছিলেন কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন চিকিৎসক। কলকাতার কাছে শহরতলি সোদপুর এলাকার একটি অতি সাধারণ নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে ছিলেন তিনি।
গত ৮ আগস্ট রাতে টানা ৩৬ ঘণ্টার অন-কল ডিউটিতে ছিলেন তরুণী চিকিৎসক। রাতে প্যারিস অলিম্পিকে জ্যাভেলিন থ্রো’র ইভেন্ট টিভিতে দেখে এবং অনলাইনে আনানো খাবার সহকর্মীদের সঙ্গে খেয়ে চারতলার পালমোনোলজি বিভাগের সেমিনার হলে কিছুক্ষণের জন্য বিশ্রাম নিতে যান তিনি।
পরদিন সকালে জুনিয়র সহকর্মীরা ওই হলের ভেতরেই তার অর্ধনগ্ন মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় তিনি বলেন, সিবিআই কর্মকর্তারা আজ এসেছিলেন। আমাদের বয়ানসহ যতগুলো তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, সেগুলো তারা নিয়ে গেছেন।
নিহতের বাবা বলেন, গোটা দেশের পাশাপাশি বিদেশে যেভাবে এই ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ আন্দোলন হচ্ছে
আমরা শতভাগ তার পাশে রয়েছি। আন্দোলনকারী সবাইকে আমাদের ভালোবাসা জানাই। সবাইকে আমাদের নিজেদের ছেলেমেয়ের
বুধবার রাতে আর জি কর মেডিকেলে হামলার পেছনে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা রয়েছে কি না প্রশ্ন করলে শেখর রঞ্জন দেবনাথ বলেন এটি আমরা বলতে পারবো না। এটি প্রশাসনের বিষয়। তারা বুঝতে পারবে। এ নিয়ে আমার মন্তব্য করা ঠিক নয়।
তিনি বলেন, সিবিআই আশ্বস্ত করেছে, অভিযুক্তদের ধরতে পারলেই তার চরম শাস্তি দেওয়া হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটি করা হবে।
সম্প্রতি কলকাতার একটি প্রথম সারির মেডিকেল কলেজে কতর্ব্যরত অবস্থায় একজন তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে গোটা ভারত।
৩১ বছর বয়সী ওই তরুণীর দেহের ময়নাতদন্তে চরম যৌন লাঞ্ছনার প্রমাণ মিলেছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ গোটা ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, এই অভিযোগ ওঠার পর সমাজের সর্বস্তরের মানুষ কার্যত ফুঁসে উঠেছে।
নিহত মৌমিতা দেবনাথ ছিলেন কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন চিকিৎসক। কলকাতার কাছে শহরতলি সোদপুর এলাকার একটি অতি সাধারণ নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে ছিলেন তিনি।
গত ৮ আগস্ট রাতে টানা ৩৬ ঘণ্টার অন-কল ডিউটিতে ছিলেন তরুণী চিকিৎসক। রাতে প্যারিস অলিম্পিকে জ্যাভেলিন থ্রো’র ইভেন্ট টিভিতে দেখে এবং অনলাইনে আনানো খাবার সহকর্মীদের সঙ্গে খেয়ে চারতলার পালমোনোলজি বিভাগের সেমিনার হলে কিছুক্ষণের জন্য বিশ্রাম নিতে যান তিনি।
পরদিন সকালে জুনিয়র সহকর্মীরা ওই হলের ভেতরেই তার অর্ধনগ্ন মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।