আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরের শাসনামলে গুম-খুন, মামলা ও নির্যাতনের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন এবি পার্টির নেতারা।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ও নির্যাতিত ছাত্র-জনতার স্মরণে আয়োজিত এক গণজমায়েতে এবি পার্টির নেতারা এ দাবি জানান।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়-সংলগ্ন বিজয়-৭১ চত্বরে এ গণজমায়েতের আয়োজন করা হয়।
গণজমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে এবি পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মেজর (অব.) আবদুল ওহাব মিনার বলেন দেশের ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। বিজয়ের আনন্দে শহীদ ও আহতদের ভুলে গেলে চলবে না। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে যারা জীবন দিয়েছে, তাদের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালাতে হবে।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা শুধু মানুষ হত্যাই করেননি, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা, নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ বিভাগ, প্রশাসনসহ দেশের সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ‘হত্যা’ করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচারের কথা বলেছেন। কিন্তু এই ট্রাইব্যুনাল নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। আগে সেই বিতর্কের অবসান করে, আইন সংশোধন ও অভিজ্ঞ প্রসিকিউশন টিম নিয়োগ দিয়ে বিচারের কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে জনগণ বছরের পর বছর ভোট দিতে পারেননি। অন্যায়ভাবে নিজের ভিটা-বাড়ি হারিয়েছেন অগণিত মানুষ। এর প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হতে হবে।
এবি পার্টির প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাতের সঞ্চালনায় গণজমায়েতে আরও বক্তব্য দেন এবি পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম আহ্বায়ক বি এম নাজমুল হক, যুগ্ম সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল মামুন, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ও নির্যাতিত ছাত্র-জনতার স্মরণে আয়োজিত এক গণজমায়েতে এবি পার্টির নেতারা এ দাবি জানান।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়-সংলগ্ন বিজয়-৭১ চত্বরে এ গণজমায়েতের আয়োজন করা হয়।
গণজমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে এবি পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মেজর (অব.) আবদুল ওহাব মিনার বলেন দেশের ছাত্র-জনতা রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। বিজয়ের আনন্দে শহীদ ও আহতদের ভুলে গেলে চলবে না। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে যারা জীবন দিয়েছে, তাদের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালাতে হবে।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা শুধু মানুষ হত্যাই করেননি, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা, নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ বিভাগ, প্রশাসনসহ দেশের সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ‘হত্যা’ করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচারের কথা বলেছেন। কিন্তু এই ট্রাইব্যুনাল নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। আগে সেই বিতর্কের অবসান করে, আইন সংশোধন ও অভিজ্ঞ প্রসিকিউশন টিম নিয়োগ দিয়ে বিচারের কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে জনগণ বছরের পর বছর ভোট দিতে পারেননি। অন্যায়ভাবে নিজের ভিটা-বাড়ি হারিয়েছেন অগণিত মানুষ। এর প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হতে হবে।
এবি পার্টির প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাতের সঞ্চালনায় গণজমায়েতে আরও বক্তব্য দেন এবি পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, যুগ্ম আহ্বায়ক বি এম নাজমুল হক, যুগ্ম সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল মামুন, কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।