বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ব্যাংক খাতে ব্যপক অনিয়ম হয়েছে। এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক সময়মতো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুর্বলতা।
তিনি বলেন, অনিয়ম করে কেউ পার পাবে না। তাদের ধরতে নতুন করে তদন্ত হবে। অনিয়মের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। এজন্য আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে।
গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার দ্বিতীয় কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নতুন গভর্নর এসব কড়া নির্দেশনা দেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ড. আহসান বলেন, ব্যাংক অনিয়মকারীদের একেবারে ঘাড় মটকানো যাবে না। অনিয়ম করেও যদি অনিয়মের দায় না নেয় তখন কঠোরতা দেখানো হবে। তদন্ত কর্মকর্তা স্বাধীনভাবে পরিদর্শন করবেন।
একবিন্দু ছাড় দিবেন না। কেউ অনিয়ম করলে পার পাবেন না। আইন অনুযায়ী সব কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আর্থিকখাতে সুশাসন ফেরাতে যা করা দরকার সব করা হবে।
নতুন গভর্নর বলেন, অর্থপাচারকারীরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এখন আর টাকার বালিশে ঘুমাতে দেওয়া হবে না। যারা অর্থ পাচার করে দেশ থেকে চলে গেছেন, আন্তর্জাতিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারা টাকা পাচার করেছে, কারা এর সঙ্গে জড়িত, সুনির্দিষ্ট অনুসন্ধানের মাধ্যমে তাদের বের করতে হবে। অনিয়মে কারা সহায়তা করেছে, তাদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আইনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে অনেক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তার যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজন পড়লে আইন আরও সংস্কার করা হবে।
এখন সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়ানোর।মূল্যস্ফীতির বিষয়ে ড. আহসান বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং রিজার্ভ বৃদ্ধি নিয়ে কাজ করতে হবে। মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী করতে হবে। কয়েকটি ব্যাংক খারাপ অবস্থায় রয়েছে। তাদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ দিতে হবে
তিনি বলেন, অনিয়ম করে কেউ পার পাবে না। তাদের ধরতে নতুন করে তদন্ত হবে। অনিয়মের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। এজন্য আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে।
গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার দ্বিতীয় কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নতুন গভর্নর এসব কড়া নির্দেশনা দেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ড. আহসান বলেন, ব্যাংক অনিয়মকারীদের একেবারে ঘাড় মটকানো যাবে না। অনিয়ম করেও যদি অনিয়মের দায় না নেয় তখন কঠোরতা দেখানো হবে। তদন্ত কর্মকর্তা স্বাধীনভাবে পরিদর্শন করবেন।
একবিন্দু ছাড় দিবেন না। কেউ অনিয়ম করলে পার পাবেন না। আইন অনুযায়ী সব কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আর্থিকখাতে সুশাসন ফেরাতে যা করা দরকার সব করা হবে।
নতুন গভর্নর বলেন, অর্থপাচারকারীরা শান্তিতে থাকতে পারবে না। এখন আর টাকার বালিশে ঘুমাতে দেওয়া হবে না। যারা অর্থ পাচার করে দেশ থেকে চলে গেছেন, আন্তর্জাতিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারা টাকা পাচার করেছে, কারা এর সঙ্গে জড়িত, সুনির্দিষ্ট অনুসন্ধানের মাধ্যমে তাদের বের করতে হবে। অনিয়মে কারা সহায়তা করেছে, তাদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আইনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে অনেক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তার যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োজন পড়লে আইন আরও সংস্কার করা হবে।
এখন সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়ানোর।মূল্যস্ফীতির বিষয়ে ড. আহসান বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং রিজার্ভ বৃদ্ধি নিয়ে কাজ করতে হবে। মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী করতে হবে। কয়েকটি ব্যাংক খারাপ অবস্থায় রয়েছে। তাদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ দিতে হবে